মুস্তাফিজুর রহমান,চরভদ্রাসন থেকে
মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের ৪৫ বছর পর ফরিদপুরের চরভদ্রাসনে গড়ে উঠেছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরনে স্মৃতি স্তম্ভ। শনিবার বেলা ১১টায় এক মিনিট নিরবতা পালন শেষে মুক্তিযোদ্ধাদের কয়েক যুগের প্রতিক্ষীত এই স্মৃতি স্তম্ভের ফলক উন্মোচন করেন ফরিদপুর জেলা প্রশাসক সরদার সরাফত আলী। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারজানা সিদ্দিকা, উপজেলা চেয়ারম্যান এ.জি.এম বাদল আমিন, ভাইস চেয়ারম্যান মো. কাউসার হোসেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান তানজিলা আক্তার, উপজেলা সহকারি কমিশনার(ভূমি) পারভেজ চৌধুরী, থানার অফিসার ইনচার্জ রাম প্রসাদ ভক্ত, চরভদ্রাসন সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর শিলা রানী মন্ডল, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. শফিউদ্দিন খালাশী, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবুল কালাম মাষ্টার, ডেপুটি কমান্ডার আব্দুর রাজ্জাক, সদর ইউপি চেয়ারম্যান মো. আজাদ খান, সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক, হরিরামপুরের সাবেক চেয়ারম্যান কেএম ওবায়দুল বারী দিপু, গাজিরটেক ইউপি চেয়ারম্যান মো. ইয়াকুব আলী, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মানোষ বোস, মো. বোরহান মোল্যা, আব্দুল ওহাব মোল্যা, এমরান এইচ মোল্যা, উপজেলা পরিষদের সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী বৃন্দ ও এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
উপজেলা প্রশাসন সূত্র জানিয়েছে, উপজেলার সাবেক ইউএনও মাহাবুব হাসান শাহীন (বর্তমানে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাজস্ব কিশোরগঞ্জ) ২৬ মার্চ ২০১৪ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামে একটি স্মৃতি স্তম্ভ গড়ার ঘোষনা দেন এবং উপজেলার বি.এস.ডাঙ্গী লোহারটেক খাল সংলগ্ন বড় ব্রীজের পাশে বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী মরহুম সলেমান মোল্যার দানকৃত জমিতে টি.আর.কাবিখা প্রকল্প থেকে এক লক্ষ পচিশ হাজার টাকা ব্যায়ে মাটি ভরাট করে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য “স্বাধীনতা চত্বর”এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। কিন্তু তিনি বদলী হয়ে চলে যাওয়ার পর মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি ফলক তৈরীর কাজ বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তুু পরবর্তীতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারজানা সিদ্দিকা যোগদান করে পুুনরায় স্মৃতি স্তম্বের কাজ শুরু করেন। #
মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের ৪৫ বছর পর ফরিদপুরের চরভদ্রাসনে গড়ে উঠেছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরনে স্মৃতি স্তম্ভ। শনিবার বেলা ১১টায় এক মিনিট নিরবতা পালন শেষে মুক্তিযোদ্ধাদের কয়েক যুগের প্রতিক্ষীত এই স্মৃতি স্তম্ভের ফলক উন্মোচন করেন ফরিদপুর জেলা প্রশাসক সরদার সরাফত আলী। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারজানা সিদ্দিকা, উপজেলা চেয়ারম্যান এ.জি.এম বাদল আমিন, ভাইস চেয়ারম্যান মো. কাউসার হোসেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান তানজিলা আক্তার, উপজেলা সহকারি কমিশনার(ভূমি) পারভেজ চৌধুরী, থানার অফিসার ইনচার্জ রাম প্রসাদ ভক্ত, চরভদ্রাসন সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর শিলা রানী মন্ডল, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. শফিউদ্দিন খালাশী, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবুল কালাম মাষ্টার, ডেপুটি কমান্ডার আব্দুর রাজ্জাক, সদর ইউপি চেয়ারম্যান মো. আজাদ খান, সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক, হরিরামপুরের সাবেক চেয়ারম্যান কেএম ওবায়দুল বারী দিপু, গাজিরটেক ইউপি চেয়ারম্যান মো. ইয়াকুব আলী, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মানোষ বোস, মো. বোরহান মোল্যা, আব্দুল ওহাব মোল্যা, এমরান এইচ মোল্যা, উপজেলা পরিষদের সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী বৃন্দ ও এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
উপজেলা প্রশাসন সূত্র জানিয়েছে, উপজেলার সাবেক ইউএনও মাহাবুব হাসান শাহীন (বর্তমানে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাজস্ব কিশোরগঞ্জ) ২৬ মার্চ ২০১৪ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামে একটি স্মৃতি স্তম্ভ গড়ার ঘোষনা দেন এবং উপজেলার বি.এস.ডাঙ্গী লোহারটেক খাল সংলগ্ন বড় ব্রীজের পাশে বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী মরহুম সলেমান মোল্যার দানকৃত জমিতে টি.আর.কাবিখা প্রকল্প থেকে এক লক্ষ পচিশ হাজার টাকা ব্যায়ে মাটি ভরাট করে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য “স্বাধীনতা চত্বর”এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। কিন্তু তিনি বদলী হয়ে চলে যাওয়ার পর মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি ফলক তৈরীর কাজ বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তুু পরবর্তীতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারজানা সিদ্দিকা যোগদান করে পুুনরায় স্মৃতি স্তম্বের কাজ শুরু করেন। #
No comments:
Post a Comment