স্টাফ রিপোর্টার
ফরিদপুরে আপন মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে তার বাবাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মেয়েটির ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। মেয়েটি দীর্ঘদিন ধরে ধর্ষণের শিকার হচ্ছিল বলে চিকিৎসকদের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে। ১৩ বছর বয়সী ওই মেয়েটির অন্য কোন অভিভাবককে না পাওয়ায় তাকে ফরিদপুর মহিলা ও শিশু কিশোরী হেফাজতীদের নিরাপদ আবাসন কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে।
থানার এজাহার সূত্রে জানা যায়, তিন থেকে চার মাস আগে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানি উপজেলার এক ব্যক্তি তাঁর পরিবার নিয়ে ফরিদপুর শহরের এক বাড়িতে ঘর ভাড়া নিয়ে বসবাস করছিলেন। এর মধ্যে এক মাস আগে মেয়েটির মা তার বাবার সঙ্গে ঝগড়া করে বাসা থেকে বের হয়ে যায়। এর পর থেকে মেয়েকে বিভিন্ন সময়ে নানা কৌশলে ধর্ষন করা হচ্ছিল বলে জানিয়েছে মেয়েটি। এক মাস ধরে জন্মদাতা বাবার হাতে ধর্ষণের শিকার হচ্ছিল মেয়েটি। এমনটাই জানিয়েছে সে এজাহারে।
গত ১ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ১১টার দিকে ওই ব্যক্তি মেয়েকে প্রতিদিনের মতো ধর্ষণ করতে গেলে মেয়েটি চিৎকার করতে থাকে। পরে প্রতিবেশী ও বাড়ির মালিক মেয়েটিকে দেখতে আসে। মেয়েটি তাদের কাছে সব ঘটনা খুলে বলে। পরে বাসার মালিক ও প্রতিবেশীরা ফরিদপুর কোতোয়ালি থানাকে জানালে পুলিশ এসে ওই ব্যক্তিকে আটক করে নিয়ে যায়।
আটকের পর ওই ব্যক্তি পুলিশের কাছে মেয়েকে ধর্ষণের ঘটনা স্বীকার করলে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
এ ব্যাপারে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জাহাঙ্গীর আলম জানান, গত ১ সেপ্টেম্বর রাত ১২টার দিকে খবর পেয়ে ভাড়া বাসা থেকে ওই বাবাকে আটক করা হয়। তিনি আমাদের কাছে মেয়েকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে। এখন ওই ব্যক্তি ফরিদপুর জেলহাজতে রয়েছে।
এসআই জাহাঙ্গীর আরো জানান, শনিবার দুপুরে ফরিদপুর মেডিকেল হাসপাতালের ওটিসিতে মেয়েটির ডাক্তারী পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। আর এ ঘটনায় তিনি নিজে বাদী হয়ে ২ সেপ্টেম্বর মামলা করেছেন।
ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের লেকচারার ডা. মো. নুরুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ধর্ষনের আলামত পাওয়া গেছে, আমার পরীক্ষা নিরীক্ষা করছি।
এদিকে মেয়েটির কোন অভিভাবক না পাওয়ায় তাকে ফরিদপুর মহিলা ও শিশু কিশোরী হেফাজতীদের নিরাপদ আবাসন কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ। #
ফরিদপুরে আপন মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে তার বাবাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মেয়েটির ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। মেয়েটি দীর্ঘদিন ধরে ধর্ষণের শিকার হচ্ছিল বলে চিকিৎসকদের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে। ১৩ বছর বয়সী ওই মেয়েটির অন্য কোন অভিভাবককে না পাওয়ায় তাকে ফরিদপুর মহিলা ও শিশু কিশোরী হেফাজতীদের নিরাপদ আবাসন কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে।
থানার এজাহার সূত্রে জানা যায়, তিন থেকে চার মাস আগে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানি উপজেলার এক ব্যক্তি তাঁর পরিবার নিয়ে ফরিদপুর শহরের এক বাড়িতে ঘর ভাড়া নিয়ে বসবাস করছিলেন। এর মধ্যে এক মাস আগে মেয়েটির মা তার বাবার সঙ্গে ঝগড়া করে বাসা থেকে বের হয়ে যায়। এর পর থেকে মেয়েকে বিভিন্ন সময়ে নানা কৌশলে ধর্ষন করা হচ্ছিল বলে জানিয়েছে মেয়েটি। এক মাস ধরে জন্মদাতা বাবার হাতে ধর্ষণের শিকার হচ্ছিল মেয়েটি। এমনটাই জানিয়েছে সে এজাহারে।
গত ১ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ১১টার দিকে ওই ব্যক্তি মেয়েকে প্রতিদিনের মতো ধর্ষণ করতে গেলে মেয়েটি চিৎকার করতে থাকে। পরে প্রতিবেশী ও বাড়ির মালিক মেয়েটিকে দেখতে আসে। মেয়েটি তাদের কাছে সব ঘটনা খুলে বলে। পরে বাসার মালিক ও প্রতিবেশীরা ফরিদপুর কোতোয়ালি থানাকে জানালে পুলিশ এসে ওই ব্যক্তিকে আটক করে নিয়ে যায়।
আটকের পর ওই ব্যক্তি পুলিশের কাছে মেয়েকে ধর্ষণের ঘটনা স্বীকার করলে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
এ ব্যাপারে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জাহাঙ্গীর আলম জানান, গত ১ সেপ্টেম্বর রাত ১২টার দিকে খবর পেয়ে ভাড়া বাসা থেকে ওই বাবাকে আটক করা হয়। তিনি আমাদের কাছে মেয়েকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে। এখন ওই ব্যক্তি ফরিদপুর জেলহাজতে রয়েছে।
এসআই জাহাঙ্গীর আরো জানান, শনিবার দুপুরে ফরিদপুর মেডিকেল হাসপাতালের ওটিসিতে মেয়েটির ডাক্তারী পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। আর এ ঘটনায় তিনি নিজে বাদী হয়ে ২ সেপ্টেম্বর মামলা করেছেন।
ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের লেকচারার ডা. মো. নুরুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ধর্ষনের আলামত পাওয়া গেছে, আমার পরীক্ষা নিরীক্ষা করছি।
এদিকে মেয়েটির কোন অভিভাবক না পাওয়ায় তাকে ফরিদপুর মহিলা ও শিশু কিশোরী হেফাজতীদের নিরাপদ আবাসন কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ। #
No comments:
Post a Comment