মুস্তাফিজুর রহমান,চরভদ্রাসন থেকে
ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলায় পদ্মা নদীর ভাঙন অব্যাহত থাকায় আতঙ্কে রয়েছে কয়েকটি গ্রামের হাজারো পরিবারের মানুষ। চলতি বর্ষা মৌসুমে নদীর পানি কমার সাথে সাথে উপজেলার সদর ইউনিয়নের এম.পি. ডাঙ্গী গ্রামের কয়েকটি স্থানে হঠাৎ করে নদী ভাঙ্গন দেখা দেওয়ায় আতঙ্কিত হয়ে পড়ে ঐ এলাকা সহ আরও আশে পাশের কয়েকটি গ্রামের কয়েক হাজার পরিবারের মানুষ।
সরেজমিন ওই সব এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, গত এক মাসের অব্যাহত নদী ভাঙ্গনে ঐ এলাকার প্রায় বিশ বিঘা ফসলী জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। নদী ভাঙনের বিষয়ে সদর ইউপি চেয়ারম্যান মো. আজাদ খান বলেন গত এক মাস ধরে এম.পি ডাঙ্গী এলাকায় নদী ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। গত দুই সপ্তাহ আগে শংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ ঐ স্থানের ভাঙন এলাকার কিছু অংশে বালুর বস্তা ফেলায় সাময়ীক ভাবে নদী ভাঙন বন্ধ থাকলেও শনিবারের কয়েক ঘন্টার ভাঙনে প্রায় ৩বিঘা ফসলী জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। চরম হুমকির মুখে রয়েছে এমপিডাঙ্গী জাকেরের শুরা হয়ে ফরিদপুর যাতায়াতের পাকা সড়ক ও পার্শ্ববর্তী গ্রামের হাজারো পরিবারের মানুষ। তিনি বলেন শংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ দ্রুত নদী ভাঙন প্রতিরোধে ব্যাবস্থা গ্রহন না করলে উপজেলার এম.পি.ডাঙ্গী, বালিয়াডাঙ্গী, হাজীডাঙ্গী, মাথাভাঙ্গা, জয়দেব সরকারের ডাঙ্গীর পাশাপাশি সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন স্কুল, কলেজ,মসজিদ ও মাদ্রাসা সহ চরম হুমকির মুখে রয়েছে চরভদ্রাসন উপজেলা পরিষদ।
এই বিষয়ে পাউবোর জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী সুলতান মাহমুদ সঙ্গে যোগাযোগ করলে ভাঙন প্রতিরোধে তাদের কিছু সিমাবদ্ধতা রয়েছে বলে জানান তিনি। তিনি বলেন গত মাসে ঐ এলাকায় নদী ভাঙন দেখা দিলে দুই সপ্তাহ আগে ১৫শত ব্যাগ বালুর বস্তা সেখানে ফেলে সাময়ীক ভাবে ভাঙন প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু গত শনিবার সন্ধায় ঐ এলাকায় নতুন করে নদী ভাঙনের খবর পাওয়া যায়। শংশ্লিষ্ট দপ্তরের একজন(এসও) ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছে এবং নদী ভাঙনের বিষয়টি শংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কতৃপক্ষকে জানানো হয়েছে বলে তিনি জানান।
#
ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলায় পদ্মা নদীর ভাঙন অব্যাহত থাকায় আতঙ্কে রয়েছে কয়েকটি গ্রামের হাজারো পরিবারের মানুষ। চলতি বর্ষা মৌসুমে নদীর পানি কমার সাথে সাথে উপজেলার সদর ইউনিয়নের এম.পি. ডাঙ্গী গ্রামের কয়েকটি স্থানে হঠাৎ করে নদী ভাঙ্গন দেখা দেওয়ায় আতঙ্কিত হয়ে পড়ে ঐ এলাকা সহ আরও আশে পাশের কয়েকটি গ্রামের কয়েক হাজার পরিবারের মানুষ।
সরেজমিন ওই সব এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, গত এক মাসের অব্যাহত নদী ভাঙ্গনে ঐ এলাকার প্রায় বিশ বিঘা ফসলী জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। নদী ভাঙনের বিষয়ে সদর ইউপি চেয়ারম্যান মো. আজাদ খান বলেন গত এক মাস ধরে এম.পি ডাঙ্গী এলাকায় নদী ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। গত দুই সপ্তাহ আগে শংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ ঐ স্থানের ভাঙন এলাকার কিছু অংশে বালুর বস্তা ফেলায় সাময়ীক ভাবে নদী ভাঙন বন্ধ থাকলেও শনিবারের কয়েক ঘন্টার ভাঙনে প্রায় ৩বিঘা ফসলী জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। চরম হুমকির মুখে রয়েছে এমপিডাঙ্গী জাকেরের শুরা হয়ে ফরিদপুর যাতায়াতের পাকা সড়ক ও পার্শ্ববর্তী গ্রামের হাজারো পরিবারের মানুষ। তিনি বলেন শংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ দ্রুত নদী ভাঙন প্রতিরোধে ব্যাবস্থা গ্রহন না করলে উপজেলার এম.পি.ডাঙ্গী, বালিয়াডাঙ্গী, হাজীডাঙ্গী, মাথাভাঙ্গা, জয়দেব সরকারের ডাঙ্গীর পাশাপাশি সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন স্কুল, কলেজ,মসজিদ ও মাদ্রাসা সহ চরম হুমকির মুখে রয়েছে চরভদ্রাসন উপজেলা পরিষদ।
এই বিষয়ে পাউবোর জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী সুলতান মাহমুদ সঙ্গে যোগাযোগ করলে ভাঙন প্রতিরোধে তাদের কিছু সিমাবদ্ধতা রয়েছে বলে জানান তিনি। তিনি বলেন গত মাসে ঐ এলাকায় নদী ভাঙন দেখা দিলে দুই সপ্তাহ আগে ১৫শত ব্যাগ বালুর বস্তা সেখানে ফেলে সাময়ীক ভাবে ভাঙন প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু গত শনিবার সন্ধায় ঐ এলাকায় নতুন করে নদী ভাঙনের খবর পাওয়া যায়। শংশ্লিষ্ট দপ্তরের একজন(এসও) ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছে এবং নদী ভাঙনের বিষয়টি শংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কতৃপক্ষকে জানানো হয়েছে বলে তিনি জানান।
#
No comments:
Post a Comment