নিউজটুডেফরিদপুরঃ
নানা আয়োজনের মধ্যে দিয়ে ফরিদপুরে পল্লীকবি জসীমউদ্দীন এর ৪২তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হচ্ছে।
বুধবার সকাল সাড়ে ৮টায় ফরিদপুর সদর উপজেলার অম্বিকাপুর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের পল্লীকবির কবরে জেলা প্রশাসন, জসীম ফাউন্ডেশন, আনছারউদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন পুষ্পমাল্য অর্পণ করে। এর আগে আনছারউদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা কবির স্মরণে একটি র্যালী বের করে।
এরপর কবির বাড়ীর আঙ্গিনায় জেলা প্রশাসন ও জসীম ফাউন্ডেশন আয়োজনে আলোচনাসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
ফরিদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এরাদুল হকের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন, জেলা প্রশাসক উম্মে সালমা তানজিয়া, এডিসি শিক্ষা শামসুল আলম, কবির বড় পুত্র ড. জামিল আনোয়ার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জামাল পাশাা, প্রফেসর আলতাফ হোসেন, সাংবাদিক মফিজ ইমাম মিলন প্রমুখ।
উল্লেখ্য, ১৯৭৬ সালের ১৪ মার্চ কবি ঢাকায় ইন্তেকাল করেন। পরে তাকে ফরিদপুর সদর উপজেলার অম্বিকাপুর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর পৈত্রিক বাড়ির তাঁর প্রিয় ডালিম গাছের তলায় দাফন করা হয়।
বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় ও শক্তিশালী এ কবির লেখা উপন্যাস বেদের মেয়ে, সাজনবাদিয়ার ঘাট, নকশীকাঁথার মাঠসহ কবর, নিমন্ত্রণ ও আসমানী কবিতা আজও পাঠকের মনে তীব্রভাবে নাড়া দেয় । #
নানা আয়োজনের মধ্যে দিয়ে ফরিদপুরে পল্লীকবি জসীমউদ্দীন এর ৪২তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হচ্ছে।
বুধবার সকাল সাড়ে ৮টায় ফরিদপুর সদর উপজেলার অম্বিকাপুর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের পল্লীকবির কবরে জেলা প্রশাসন, জসীম ফাউন্ডেশন, আনছারউদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন পুষ্পমাল্য অর্পণ করে। এর আগে আনছারউদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা কবির স্মরণে একটি র্যালী বের করে।
এরপর কবির বাড়ীর আঙ্গিনায় জেলা প্রশাসন ও জসীম ফাউন্ডেশন আয়োজনে আলোচনাসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
ফরিদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এরাদুল হকের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন, জেলা প্রশাসক উম্মে সালমা তানজিয়া, এডিসি শিক্ষা শামসুল আলম, কবির বড় পুত্র ড. জামিল আনোয়ার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জামাল পাশাা, প্রফেসর আলতাফ হোসেন, সাংবাদিক মফিজ ইমাম মিলন প্রমুখ।
উল্লেখ্য, ১৯৭৬ সালের ১৪ মার্চ কবি ঢাকায় ইন্তেকাল করেন। পরে তাকে ফরিদপুর সদর উপজেলার অম্বিকাপুর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর পৈত্রিক বাড়ির তাঁর প্রিয় ডালিম গাছের তলায় দাফন করা হয়।
বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় ও শক্তিশালী এ কবির লেখা উপন্যাস বেদের মেয়ে, সাজনবাদিয়ার ঘাট, নকশীকাঁথার মাঠসহ কবর, নিমন্ত্রণ ও আসমানী কবিতা আজও পাঠকের মনে তীব্রভাবে নাড়া দেয় । #
No comments:
Post a Comment