মুস্তাফিজুর রহমান, চরভদ্রাসন প্রতিনিধিঃ
ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলায় গত কয়েকদিনের পদ্মানদীর ভাঙ্গন শুরু হওয়ায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে নদী পাড়ের মানুষ। গত কয়েক দিন ধরে উপজেলার সদর ইউনিয়নের বালিয়া ডাঙ্গী গ্রামের বাসিন্দা ডা:আব্দুর রশিদের বাড়ির বসত ভিটায় হঠাৎ করে নদী ভাঙ্গন দেখা দেয় বলে জানায় স্থানীয়রা। জানা যায় কয়েক দিনের ভাঙ্গনে ঐ এলাকায় প্রায় দুই বিঘা জমির বিভিন্ন প্রজাতির গাছ ও ফসলী জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। ১৪ আগষ্ট বুধবার সকালে ভাঙ্গন কবলিত এলাকায় গিয়ে দেখা যায় নদী ভাঙ্গনের করাল গ্রাসে দুই মাস আগে ঐ গ্রামের বাসিন্দা নয়ন খান, ফরহাদ মোল্যা, জামাল খান, জয়নাল খান ও ডা:আব্দুর রশিদের বসতবাড়ি অন্যত্র সড়িয়ে নেওয়া হলেও বাপ দাদার আমলের এই বসত ভিটার মায়া ছাড়তে পারেনাই স্থানীয় অনেকেই। হঠাৎ করে ঐ এলাকায় পুনরায় ভাঙ্গন দেখা দেওয়ায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে এখানকার মানুষ। এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান এ.জি.এম বাদল আমিন বলেন আমি ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্ষন করেছি এবং শংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের সাথে কথা বলেছি । তিনি বলেন এই বছর ফরিদপুর থেকে শুরু করে চরভদ্রাসন উপজেলার বিভিন্ন পয়েন্টে নদীতে ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। অতি দ্রুত নদী ভাঙ্গন রোধে ব্যাবস্থা না নিলে সরকারি বেসরকারি স্কুল, কলেজের পাশাপাশি চরম হুমকিতে রয়েছে উপজেলা পরিষদ। সুত্র জানায় পদ্মা নদীর ভাঙ্গন হতে চরভদ্রাসন উপজেলা বাচাঁতে দীর্ঘ দিনের দাবী স্থানীয়দের তাই শংশ্লিষ্ট উর্ধতন কতৃপক্ষের নিকট জোড় দাবী জানিয়েছেন উপজেলার সর্বস্তরের মানুষ। #
ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলায় গত কয়েকদিনের পদ্মানদীর ভাঙ্গন শুরু হওয়ায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে নদী পাড়ের মানুষ। গত কয়েক দিন ধরে উপজেলার সদর ইউনিয়নের বালিয়া ডাঙ্গী গ্রামের বাসিন্দা ডা:আব্দুর রশিদের বাড়ির বসত ভিটায় হঠাৎ করে নদী ভাঙ্গন দেখা দেয় বলে জানায় স্থানীয়রা। জানা যায় কয়েক দিনের ভাঙ্গনে ঐ এলাকায় প্রায় দুই বিঘা জমির বিভিন্ন প্রজাতির গাছ ও ফসলী জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। ১৪ আগষ্ট বুধবার সকালে ভাঙ্গন কবলিত এলাকায় গিয়ে দেখা যায় নদী ভাঙ্গনের করাল গ্রাসে দুই মাস আগে ঐ গ্রামের বাসিন্দা নয়ন খান, ফরহাদ মোল্যা, জামাল খান, জয়নাল খান ও ডা:আব্দুর রশিদের বসতবাড়ি অন্যত্র সড়িয়ে নেওয়া হলেও বাপ দাদার আমলের এই বসত ভিটার মায়া ছাড়তে পারেনাই স্থানীয় অনেকেই। হঠাৎ করে ঐ এলাকায় পুনরায় ভাঙ্গন দেখা দেওয়ায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে এখানকার মানুষ। এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান এ.জি.এম বাদল আমিন বলেন আমি ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্ষন করেছি এবং শংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের সাথে কথা বলেছি । তিনি বলেন এই বছর ফরিদপুর থেকে শুরু করে চরভদ্রাসন উপজেলার বিভিন্ন পয়েন্টে নদীতে ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। অতি দ্রুত নদী ভাঙ্গন রোধে ব্যাবস্থা না নিলে সরকারি বেসরকারি স্কুল, কলেজের পাশাপাশি চরম হুমকিতে রয়েছে উপজেলা পরিষদ। সুত্র জানায় পদ্মা নদীর ভাঙ্গন হতে চরভদ্রাসন উপজেলা বাচাঁতে দীর্ঘ দিনের দাবী স্থানীয়দের তাই শংশ্লিষ্ট উর্ধতন কতৃপক্ষের নিকট জোড় দাবী জানিয়েছেন উপজেলার সর্বস্তরের মানুষ। #
No comments:
Post a Comment