নিউজটুডে ফরিদপুর, ১৬ জুন।
মানবতা বিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত জামায়াতের সেক্রেটারী জেনারেল আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ এর ফাঁসির রায় বহাল থাকায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন ফরিদপুরের বিভিন্ন শ্রেনী ও পেশার মানুষ। অন্যদিকে রায় ঘোষনার পরে জেলা আওয়ামীলীগের নেতৃত্বে শহরে আনন্দ মিছিল বের করে।
সকাল ১১ টার দিকে সরকারী রাজেন্দ্র কলেজ ভবন থেকে জেলা ছাত্রলীগ একটি মিছিল বের করে। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিন শেষে থানার মোড়ের জেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে জেলা আওয়ামীলীগের কার্যালয়ের সামনে থেকে আওয়ামীলীগ ও এর অংঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা আনন্দ মিছিল বের করে। মিছিলটি শহরের গুরুত্বপূর্ন সড়ক প্রদক্ষিন শেষে ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে উপস্থিত নেতাকর্মীরা নিজেদের মধ্যে মিষ্টি বিতরন করেন। পরে নেতাকর্মীরা দন্ডপ্রাপ্ত মুজাহিদের কুশপুত্তলিকা দাহ করে।
এদিকে মুজাহিদের মৃত্যুদন্ড রায় বহাল রাখায় সন্তোষ প্রকাশ করে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ফরিদপুরের বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ। ফরিদপুর সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগ নেতা খন্দকার মোহতেশাম হোসেন বাবব রায়ে সন্তুষ্ট জানিয়ে সরকারকে ধন্যবাদ জানান যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মুখোমুখি করার জন্য। গনজাগরণ মঞ্চের নেতা আব্দুল বাতিন জানিয়েছেন, মুজাহিদের চুড়ান্ত রায় ঘোষনার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার ৪৪ বছর পরে ফরিদপুরের মানুষ কলঙ্কমুক্ত হল। এনজিও কর্মী সিরাজ ই কবীর খোকন জানিয়েছেন, সাধারন মানুষের প্রত্যাশা পূরন হয়েছে। ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. মশিউর রহমান খোকন প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন, রায়ে তারা সন্তুষ্ট, দ্রুত তারা এই রায়ের বাস্তবায়ন দেখতে চান। মুজাহিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধী মামলার স্বাক্ষী রনজীত নাথ বাবু জানান, রায়ে তারা খুশি, আমরা এই রায়ের বাস্তবায়ন দেখতে চাই। মুক্তিযোদ্ধা আমিনুর রহমান ফরিদ তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ফরিদপুরের মুক্তিযোদ্ধারাসহ আপমর জনতা আজ আনন্দিত এই রায়ে। একই সাথে আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের দাবী সকল যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদন্ড দেয়ার।
উল্যেখ, ২০১৩ সালের ১৭ জুলাই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ মুজাহিদকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার আদেশ দিয়েছিলেন। মুজাহিদ এই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপীল করেন। আপীলের শুনানী শেষে মঙ্গলবার সকালে প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ ট্রাইব্যুনালে ঘোষিত মুজাহিদের মৃত্যুদন্ড রায় বহাল রাখেন।
এদিকে মুজাহিদের চুড়ান্ত রায়ের মধ্য দিয়ে ফরিদপুরের শীর্ষ ৪ রাজাকারের যুদ্ধাপরাধী মামলায় বিচার সম্পন্ন হলো। এর মধ্যে আব্দুল কাদের মোল্যার মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হলেও অন্য দুই মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত মাওলানা আবুল কালাম আজাদ ওরফে বাচ্চু রাজাকার ও জাহিদ হোসেন খোকন ওরফে খোকন রাজাকার রয়েছেন পলাতক। ফরিদপুর বাসী আলী আহসান মুজাহিদের রায় দ্রুত কার্যকরের সাথে দাবী জানিয়েছে পলাতক সাজাপ্রাপ্ত ওই দুই রাজাকারকে ধরে এনে তাদের রায়ও কার্যকর করার। #
মানবতা বিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত জামায়াতের সেক্রেটারী জেনারেল আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ এর ফাঁসির রায় বহাল থাকায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন ফরিদপুরের বিভিন্ন শ্রেনী ও পেশার মানুষ। অন্যদিকে রায় ঘোষনার পরে জেলা আওয়ামীলীগের নেতৃত্বে শহরে আনন্দ মিছিল বের করে।
সকাল ১১ টার দিকে সরকারী রাজেন্দ্র কলেজ ভবন থেকে জেলা ছাত্রলীগ একটি মিছিল বের করে। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিন শেষে থানার মোড়ের জেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে জেলা আওয়ামীলীগের কার্যালয়ের সামনে থেকে আওয়ামীলীগ ও এর অংঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা আনন্দ মিছিল বের করে। মিছিলটি শহরের গুরুত্বপূর্ন সড়ক প্রদক্ষিন শেষে ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে উপস্থিত নেতাকর্মীরা নিজেদের মধ্যে মিষ্টি বিতরন করেন। পরে নেতাকর্মীরা দন্ডপ্রাপ্ত মুজাহিদের কুশপুত্তলিকা দাহ করে।
এদিকে মুজাহিদের মৃত্যুদন্ড রায় বহাল রাখায় সন্তোষ প্রকাশ করে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ফরিদপুরের বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ। ফরিদপুর সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগ নেতা খন্দকার মোহতেশাম হোসেন বাবব রায়ে সন্তুষ্ট জানিয়ে সরকারকে ধন্যবাদ জানান যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মুখোমুখি করার জন্য। গনজাগরণ মঞ্চের নেতা আব্দুল বাতিন জানিয়েছেন, মুজাহিদের চুড়ান্ত রায় ঘোষনার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার ৪৪ বছর পরে ফরিদপুরের মানুষ কলঙ্কমুক্ত হল। এনজিও কর্মী সিরাজ ই কবীর খোকন জানিয়েছেন, সাধারন মানুষের প্রত্যাশা পূরন হয়েছে। ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. মশিউর রহমান খোকন প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন, রায়ে তারা সন্তুষ্ট, দ্রুত তারা এই রায়ের বাস্তবায়ন দেখতে চান। মুজাহিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধী মামলার স্বাক্ষী রনজীত নাথ বাবু জানান, রায়ে তারা খুশি, আমরা এই রায়ের বাস্তবায়ন দেখতে চাই। মুক্তিযোদ্ধা আমিনুর রহমান ফরিদ তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ফরিদপুরের মুক্তিযোদ্ধারাসহ আপমর জনতা আজ আনন্দিত এই রায়ে। একই সাথে আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের দাবী সকল যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদন্ড দেয়ার।
উল্যেখ, ২০১৩ সালের ১৭ জুলাই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ মুজাহিদকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার আদেশ দিয়েছিলেন। মুজাহিদ এই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপীল করেন। আপীলের শুনানী শেষে মঙ্গলবার সকালে প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ ট্রাইব্যুনালে ঘোষিত মুজাহিদের মৃত্যুদন্ড রায় বহাল রাখেন।
এদিকে মুজাহিদের চুড়ান্ত রায়ের মধ্য দিয়ে ফরিদপুরের শীর্ষ ৪ রাজাকারের যুদ্ধাপরাধী মামলায় বিচার সম্পন্ন হলো। এর মধ্যে আব্দুল কাদের মোল্যার মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হলেও অন্য দুই মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত মাওলানা আবুল কালাম আজাদ ওরফে বাচ্চু রাজাকার ও জাহিদ হোসেন খোকন ওরফে খোকন রাজাকার রয়েছেন পলাতক। ফরিদপুর বাসী আলী আহসান মুজাহিদের রায় দ্রুত কার্যকরের সাথে দাবী জানিয়েছে পলাতক সাজাপ্রাপ্ত ওই দুই রাজাকারকে ধরে এনে তাদের রায়ও কার্যকর করার। #
নিউজ টুডে ফরিদপুর, ১৬ জুন।
No comments:
Post a Comment