মুস্তাফিজুর রহমান, চরভদ্রাসন থেকেঃ
ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলার ভুবেনস্বর শাখা নদের বিভিন্ন পয়েন্টে অবৈধ ভাবে আড়াআড়ি বাধঁ দিয়ে চলছে মাছ ধরার মহোৎসব। অভিযোগ আছে যে এ সকল বাধেঁ কারেন্ট জাল ব্যাবহার করে দেশী প্রজাতির মা মাছ ধ্বংস করা হলেও বাধঁ উচ্ছেদে উপজেলা মৎস্য বিভাগ কোন কার্যকরী ব্যাবস্থা গ্রহন করছে না।
গত মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার পদ্মা নদীর জাকেরেরসুরা ব্রীজ, সুইসগেট, মৌলভীর চর, সর্দার বাড়ি ও উত্তর আলমনগর এলাকা ঘুরে দেখা যায় চলতি বর্ষা মৌসুমে জোয়ারের পানিতে পদ্মা নদীর দেশী প্রজাতির মাছ উপজেলার বিভিন্ন খাল বিল,নদী ও জলাসয়ে যাওয়ার গতিপথ ছোট বড় ১০ টি আড়াআড়ি বাধ দিয়ে বন্ধ করে দিয়েছে স্থানীয় একশ্রেনীর অসাধু মাছ শিকারী। ফলে নদী নালাতে গিয়ে বংশ বিস্তার করতে পারছে না মা মাছ। এলাকা বাসি অভিযোগ করে বলেন মৎস অফিসের লোকেরা বাধঁ পরিদর্শন করে গেলেও তা উচ্ছেদে কোন পদক্ষেপ গ্রহন করছেনা। দ্রুত এ সকল অবৈধ বাধ অপসারন করা না হলে দেশীয় মৎস প্রজাতির বংশবৃদ্ধি রোধ হওয়ার পাশাপাশি উপজেলার নদ-নদী গুলো মৎস্য শুন্য হয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নদীতে আড়াআড়ি বাধ অপসাড়নে মৎস্য অফিসের ভুমিকা কি জানতে চাইলে ছুটিতে থাকা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মালিক তানভীর হোসেন বলেন প্রতিবছরই স্থানীয়রা নদীতে বাধ দেয় কিন্তু এই বছর বাধের বিষয়টি আমি জানিনা। বাধের বিষয়ে সহকারি মৎস্য কর্মকর্তা এম.এম.আজম আলি বলেন মৎস্য কর্মকর্তাকে নিয়ে বাধঁ এলাকা আমরা পরিদর্শন করেছি উপজেলা প্রশাসন আমাকে পুলিশি সহায়তা দিলে এ সকল অবৈধ বাধ উচ্ছেদে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। #
নিউজ টুডে ফরিদপুর, ৯ জুলাই, ২০১৫।
ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলার ভুবেনস্বর শাখা নদের বিভিন্ন পয়েন্টে অবৈধ ভাবে আড়াআড়ি বাধঁ দিয়ে চলছে মাছ ধরার মহোৎসব। অভিযোগ আছে যে এ সকল বাধেঁ কারেন্ট জাল ব্যাবহার করে দেশী প্রজাতির মা মাছ ধ্বংস করা হলেও বাধঁ উচ্ছেদে উপজেলা মৎস্য বিভাগ কোন কার্যকরী ব্যাবস্থা গ্রহন করছে না।
গত মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার পদ্মা নদীর জাকেরেরসুরা ব্রীজ, সুইসগেট, মৌলভীর চর, সর্দার বাড়ি ও উত্তর আলমনগর এলাকা ঘুরে দেখা যায় চলতি বর্ষা মৌসুমে জোয়ারের পানিতে পদ্মা নদীর দেশী প্রজাতির মাছ উপজেলার বিভিন্ন খাল বিল,নদী ও জলাসয়ে যাওয়ার গতিপথ ছোট বড় ১০ টি আড়াআড়ি বাধ দিয়ে বন্ধ করে দিয়েছে স্থানীয় একশ্রেনীর অসাধু মাছ শিকারী। ফলে নদী নালাতে গিয়ে বংশ বিস্তার করতে পারছে না মা মাছ। এলাকা বাসি অভিযোগ করে বলেন মৎস অফিসের লোকেরা বাধঁ পরিদর্শন করে গেলেও তা উচ্ছেদে কোন পদক্ষেপ গ্রহন করছেনা। দ্রুত এ সকল অবৈধ বাধ অপসারন করা না হলে দেশীয় মৎস প্রজাতির বংশবৃদ্ধি রোধ হওয়ার পাশাপাশি উপজেলার নদ-নদী গুলো মৎস্য শুন্য হয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নদীতে আড়াআড়ি বাধ অপসাড়নে মৎস্য অফিসের ভুমিকা কি জানতে চাইলে ছুটিতে থাকা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মালিক তানভীর হোসেন বলেন প্রতিবছরই স্থানীয়রা নদীতে বাধ দেয় কিন্তু এই বছর বাধের বিষয়টি আমি জানিনা। বাধের বিষয়ে সহকারি মৎস্য কর্মকর্তা এম.এম.আজম আলি বলেন মৎস্য কর্মকর্তাকে নিয়ে বাধঁ এলাকা আমরা পরিদর্শন করেছি উপজেলা প্রশাসন আমাকে পুলিশি সহায়তা দিলে এ সকল অবৈধ বাধ উচ্ছেদে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। #
নিউজ টুডে ফরিদপুর, ৯ জুলাই, ২০১৫।
No comments:
Post a Comment