বোরহানুজ্জামান, নগরকান্দা থেকেঃ
বুধবার গভীর রাতে ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কম্পেলেক্সের ছাদের পলেস্তার খসে পড়েছে। এতে রোগি ও স্বজনদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পরে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, রাতে যখন হাসপাতালের বেডে রোগীরা ঘুমিয়ে ছিল হঠাৎ করে ছাদের পলেস্তারের কিছু অংশ ভেঙ্গে পড়ায় রোগীরা আতঙ্কিত হয়ে দ্রুত বেরিয়ে পড়ে। তবে এঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। ভবনটি ১৯৬৫ সালে নির্মাণ করা হলেও এ পর্যন্ত সন্তোষজনক সংস্কার না হওয়ার জীবনের ঝুকি নিয়ে রোগীরা চিকিৎসা নিচ্ছেন। ভবনটির এখনই যথাযথ সংস্কার করা না হলে যে কোনো মুহুর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে মনে করেন শংশ্লিষ্টরা। এই হাসপাতালের ভবনের অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে রোগীদের জন্য চিকিৎসা কেন্দ্র না হয়ে এ যেন এক মরন ফাঁদ। ভবনের এ বেহাল দশায় রোগীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। সরজমিনে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা গেছে ভবনটির ছাদের বিভিন্ন অংশে ফাঁটল দেখা দিয়েছে। দেওয়াল ও পিলারের চুন-শুরকী ঝরে ঝরে পড়ছে। ছাঁদ দিয়ে বৃষ্টির পানি দেয়াল বেয়ে কক্ষের ভিতরে ঢুকে পড়ায় রোগীদের সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ভর্তি থাকা রোগীদের সাথে কথা বলে জানাযায় ছাদের অংশ ধ্বসে পড়ায় রোগীরা এখন ভীতির মধ্যে আছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. তরুণ কুমার মন্ডল বলেন, ভবনের এ অবস্থা দেখে ইতিপূর্বে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানিয়েছি। বুধবার রাতে ছাঁদের অংশ ধ্বসের পর কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি আবারও জানিয়েছি। আশা করছি শীঘ্রই এ সমস্যার সমাধান হবে। #
নিউজ টুডে ফরিদপুর, ৯ জুলাই, ২০১৫।
বুধবার গভীর রাতে ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কম্পেলেক্সের ছাদের পলেস্তার খসে পড়েছে। এতে রোগি ও স্বজনদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পরে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, রাতে যখন হাসপাতালের বেডে রোগীরা ঘুমিয়ে ছিল হঠাৎ করে ছাদের পলেস্তারের কিছু অংশ ভেঙ্গে পড়ায় রোগীরা আতঙ্কিত হয়ে দ্রুত বেরিয়ে পড়ে। তবে এঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। ভবনটি ১৯৬৫ সালে নির্মাণ করা হলেও এ পর্যন্ত সন্তোষজনক সংস্কার না হওয়ার জীবনের ঝুকি নিয়ে রোগীরা চিকিৎসা নিচ্ছেন। ভবনটির এখনই যথাযথ সংস্কার করা না হলে যে কোনো মুহুর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে মনে করেন শংশ্লিষ্টরা। এই হাসপাতালের ভবনের অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে রোগীদের জন্য চিকিৎসা কেন্দ্র না হয়ে এ যেন এক মরন ফাঁদ। ভবনের এ বেহাল দশায় রোগীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। সরজমিনে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা গেছে ভবনটির ছাদের বিভিন্ন অংশে ফাঁটল দেখা দিয়েছে। দেওয়াল ও পিলারের চুন-শুরকী ঝরে ঝরে পড়ছে। ছাঁদ দিয়ে বৃষ্টির পানি দেয়াল বেয়ে কক্ষের ভিতরে ঢুকে পড়ায় রোগীদের সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ভর্তি থাকা রোগীদের সাথে কথা বলে জানাযায় ছাদের অংশ ধ্বসে পড়ায় রোগীরা এখন ভীতির মধ্যে আছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. তরুণ কুমার মন্ডল বলেন, ভবনের এ অবস্থা দেখে ইতিপূর্বে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানিয়েছি। বুধবার রাতে ছাঁদের অংশ ধ্বসের পর কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি আবারও জানিয়েছি। আশা করছি শীঘ্রই এ সমস্যার সমাধান হবে। #
নিউজ টুডে ফরিদপুর, ৯ জুলাই, ২০১৫।
No comments:
Post a Comment