মুস্তাফিজুর রহমান, চরভদ্রাসন থেকেঃ
ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলার গোপালপুর ঘাট দিয়ে চর মইনুট ঘাট হয়ে ঢাকার উদ্দেস্যে প্রতিদিন জীবনের ঝুকি নিয়ে হাজারো যাত্রী পদ্মা নদী পাড়ি দিলেও তাদের জীবনের নিরাপত্তায় কোন ভুমিকাই রাখছেনা উপজেলা প্রশাসন। জানা যায় প্রায় চার পার্শ্বে পদ্মানদী বেষ্টিত উক্ত উপজেলার গোপালপুর ঘাটটি দিয়ে ফরিদপুর জেলার কয়েকটি উপজেলার নানা শ্রেনী পেশার মানুষ জীবন জিবীকার তাগিদে রাজধানী ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যাতায়াত করে। উপজেলার এই জনগুরত্বপুর্ন ঘাট দিয়ে নদী পথে শীত মৌসুমে যাতায়াতে তেমন কোন ঝুকি না থাকলেও বর্ষা মৌসুমে উত্তাল পদ্মার ঢেউয়ের মধ্যে জীবনের ঝুকি নিয়ে প্রতিদিন নদী পাড় হচ্ছে বিভিন্ন উপজেলার হাজারো যাত্রী। সুত্র জানায় বাংলা ১৪২২সনে গোপালপুর ও চর মইনুট ঘাটটি আন্ত: জেলা ঘাট হিসেবে আইটি ভ্যাট সহ মোট ইজারা মুল্য ধরা হয় ২ কোটি ৮০ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। উক্ত নৌ রুট দিয়ে আসা ট্রলার ও স্পীড বোট যাত্রীরা অভিযোগ করে বলেন উপজেলার জন গুরত্বপুর্ন এই ঘাট দুটির ইজারা থেকে প্রতিবছর সরকারী কোষাগারে লক্ষ লক্ষ টাকা জমা হলেও যাত্রীদের জীবনের নিরাপত্তায় প্রশাসনিক কোন কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহন না করায় ট্রলার ও স্পীড বোট মালিকরা নৌযান গুলোতে জীবন রক্ষাকারী কোন সরমঞ্জান ছাড়াই ঝুকি নিয়ে করছে যাত্রী পারাপার। উপজেলার গুরত্বপুর্ন ঘাটটি দিয়ে গত কয়েকদিন পবিত্র ইদুল ফিতরের ছুটি শেষে নিজ কর্মস্থলে ফিরছে হাজারো মানুষ। ২৬ জুলাই রবিবার গোপালপুর ঘাটে গিয়ে দেখা যায় ঝড়ো হাওয়ায় উত্তাল ঢেউ উপেক্ষা করে ঝুকি নিয়ে কর্মস্থলে ফিরছে নারী,শিশু ও বৃদ্ধ সহ সকল বয়সী মানুষ। তাই প্রশাসনের কাছে যাত্রী ও উপজেলার সচেতন মহলের জোর দাবি যাত্রীদের জীবনের নিরাপত্তার কথা ভেবে প্রতিটি ট্রলার ও স্পীড বোটে জীবন রক্ষাকারী সরমঞ্জান রাখা বাধ্যতা মুলক করা হউক। গত ২৩/৬/১৫ইং দৈনিক ইত্তেফাক সহ বিভিন্ন গনমাধ্যমে জীবন ঝুকি নিয়ে নদী পাড়ি দিচ্ছে যাত্রীরা শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদে উপজেলা প্রশাসন থেকে প্রতিটি নৌযানে জীবন রক্ষাকারী সরমঞ্জান ব্যাবহারে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহনের কথা থাকলেও গত চার সপ্তাহে উপজেলা প্রশাসন থেকে কোন পদক্ষেপ না নেওয়ায় বোট মালিকরা প্রবল ঢেউ ও বাতাসের মধ্যে ঝুকি নিয়ে করছে যাত্রী পারাপার। যাত্রী নিরাপত্তায় আদৌ কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে কি না জানতে চাইলে ইউএনও মোঃ নাসির উদ্দিন বলেন এই আন্ত:জেলা ঘাট মালিকরা বিভাগীয় কমিশন অফিসে ঘাটের সম্পুর্ন ইজারা মুল্য পরিশোধ না করায় এদের বিরুদ্ধে লিখিত কোন পদক্ষেপ গ্রহন করা যাচ্ছেনা তবে যাত্রীদের নিরাপত্তার স্বার্থে খুব শীর্ঘই নৌযান মালিকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে। #
নিউজ টুডে ফরিদপুর, ২৭ জুলাই, ২০১৫।
ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলার গোপালপুর ঘাট দিয়ে চর মইনুট ঘাট হয়ে ঢাকার উদ্দেস্যে প্রতিদিন জীবনের ঝুকি নিয়ে হাজারো যাত্রী পদ্মা নদী পাড়ি দিলেও তাদের জীবনের নিরাপত্তায় কোন ভুমিকাই রাখছেনা উপজেলা প্রশাসন। জানা যায় প্রায় চার পার্শ্বে পদ্মানদী বেষ্টিত উক্ত উপজেলার গোপালপুর ঘাটটি দিয়ে ফরিদপুর জেলার কয়েকটি উপজেলার নানা শ্রেনী পেশার মানুষ জীবন জিবীকার তাগিদে রাজধানী ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যাতায়াত করে। উপজেলার এই জনগুরত্বপুর্ন ঘাট দিয়ে নদী পথে শীত মৌসুমে যাতায়াতে তেমন কোন ঝুকি না থাকলেও বর্ষা মৌসুমে উত্তাল পদ্মার ঢেউয়ের মধ্যে জীবনের ঝুকি নিয়ে প্রতিদিন নদী পাড় হচ্ছে বিভিন্ন উপজেলার হাজারো যাত্রী। সুত্র জানায় বাংলা ১৪২২সনে গোপালপুর ও চর মইনুট ঘাটটি আন্ত: জেলা ঘাট হিসেবে আইটি ভ্যাট সহ মোট ইজারা মুল্য ধরা হয় ২ কোটি ৮০ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। উক্ত নৌ রুট দিয়ে আসা ট্রলার ও স্পীড বোট যাত্রীরা অভিযোগ করে বলেন উপজেলার জন গুরত্বপুর্ন এই ঘাট দুটির ইজারা থেকে প্রতিবছর সরকারী কোষাগারে লক্ষ লক্ষ টাকা জমা হলেও যাত্রীদের জীবনের নিরাপত্তায় প্রশাসনিক কোন কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহন না করায় ট্রলার ও স্পীড বোট মালিকরা নৌযান গুলোতে জীবন রক্ষাকারী কোন সরমঞ্জান ছাড়াই ঝুকি নিয়ে করছে যাত্রী পারাপার। উপজেলার গুরত্বপুর্ন ঘাটটি দিয়ে গত কয়েকদিন পবিত্র ইদুল ফিতরের ছুটি শেষে নিজ কর্মস্থলে ফিরছে হাজারো মানুষ। ২৬ জুলাই রবিবার গোপালপুর ঘাটে গিয়ে দেখা যায় ঝড়ো হাওয়ায় উত্তাল ঢেউ উপেক্ষা করে ঝুকি নিয়ে কর্মস্থলে ফিরছে নারী,শিশু ও বৃদ্ধ সহ সকল বয়সী মানুষ। তাই প্রশাসনের কাছে যাত্রী ও উপজেলার সচেতন মহলের জোর দাবি যাত্রীদের জীবনের নিরাপত্তার কথা ভেবে প্রতিটি ট্রলার ও স্পীড বোটে জীবন রক্ষাকারী সরমঞ্জান রাখা বাধ্যতা মুলক করা হউক। গত ২৩/৬/১৫ইং দৈনিক ইত্তেফাক সহ বিভিন্ন গনমাধ্যমে জীবন ঝুকি নিয়ে নদী পাড়ি দিচ্ছে যাত্রীরা শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদে উপজেলা প্রশাসন থেকে প্রতিটি নৌযানে জীবন রক্ষাকারী সরমঞ্জান ব্যাবহারে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহনের কথা থাকলেও গত চার সপ্তাহে উপজেলা প্রশাসন থেকে কোন পদক্ষেপ না নেওয়ায় বোট মালিকরা প্রবল ঢেউ ও বাতাসের মধ্যে ঝুকি নিয়ে করছে যাত্রী পারাপার। যাত্রী নিরাপত্তায় আদৌ কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে কি না জানতে চাইলে ইউএনও মোঃ নাসির উদ্দিন বলেন এই আন্ত:জেলা ঘাট মালিকরা বিভাগীয় কমিশন অফিসে ঘাটের সম্পুর্ন ইজারা মুল্য পরিশোধ না করায় এদের বিরুদ্ধে লিখিত কোন পদক্ষেপ গ্রহন করা যাচ্ছেনা তবে যাত্রীদের নিরাপত্তার স্বার্থে খুব শীর্ঘই নৌযান মালিকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে। #
নিউজ টুডে ফরিদপুর, ২৭ জুলাই, ২০১৫।
No comments:
Post a Comment