নুরুল ইসলাম, সালথা থেকে ঃ
ফরিদপুরের সালথা উপজেলার প্রধান ফসল সোনালী আশ পাট পচাঁতে এবার পানির অভাবের আশঙ্কা করা হচ্ছে। অন্যন্য বছর এই সময় উপজেলার প্রতিটি খাল, বিল, নদ, নদী, নালা ও নিচু জমিতে পানি জমতে শুরু করে। কিন্তু এবার একমাত্র নদী ছাড়া কোথায়ও পানি নেই। চলতি মৌসুমে এ উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে ১০ হাজার হেক্টর জমিতে পাট আবাদের লক্ষ্যমাত্র নির্ধারন করে কৃষি অফিস। কৃষি অফিসের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করে ১১ হাজার ৪শ’ ২৬ হেক্টর জমিতে পাট আবাদ করছেন কৃষকেরা।
উপজেলার যদুনন্দী ইউনিয়নের খারদিয়া গ্রামের কৃষক হারুন মোল্যা ও গট্টি ইউনিয়নের জয়ঝাপ গ্রামের কৃষক নুরুদ্দীন মোল্যা জানান, অন্য বছরের চেয়ে এবার পাটের দ্বিগুন ফলনের সম্ভবনা রয়েছে। তবে পানির অভাবে কৃষকের পাট পচাঁতে সমস্যা হতে পারে। কারন এখনো এই এলাকার কোন খাল-বিল ও নদী-নালায় পানি জমেনি। তাই পাট পচাঁনো নিয়ে দুঃচিন্তায় আছে কৃষকেরা। যে পরিমান পাট আবাদ করা হচ্ছে তাতে যদি সময় মত পানি সংকট পূরন না হয় তাহলে চরম বিপাকে পড়তে হবে তাদের।
স্থানীয় একাধিক কৃষক জানিয়েছেন, ফরিদপুর শহর সীমানায় অবস্থিত সিএন্ডবি খাটের সুইচ-গেইটটি এখন খুলে দিলে শুধু সালথা উপজেলা নয় আশপাশের কয়কটি উপজেলার পানি সংকট পূরন হতে পারে। তা নাহলে পানি সংকটে পাট পচাতে পারবে কোন কৃষক। তাই কৃষকের মুখে হাসি ফুটাতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মাদ বিন ইয়ামিন বলেন, পানি হলে কৃষকেরা সুন্দর ভাবে পাট পঁিচয়ে আশ উত্তোলন করতে পারবে। আর যদি সময় মত পানি সংকট পূরন না হয় তাহলে প্রাকৃতিক পদ্ধতি রিবোন বেটিংয়ের মাধ্যমে পাট পচাঁতে দিতে হবে।
নিউজ টুডে ফরিদপুর, ১৯ জুন, ২০১৫।
ফরিদপুরের সালথা উপজেলার প্রধান ফসল সোনালী আশ পাট পচাঁতে এবার পানির অভাবের আশঙ্কা করা হচ্ছে। অন্যন্য বছর এই সময় উপজেলার প্রতিটি খাল, বিল, নদ, নদী, নালা ও নিচু জমিতে পানি জমতে শুরু করে। কিন্তু এবার একমাত্র নদী ছাড়া কোথায়ও পানি নেই। চলতি মৌসুমে এ উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে ১০ হাজার হেক্টর জমিতে পাট আবাদের লক্ষ্যমাত্র নির্ধারন করে কৃষি অফিস। কৃষি অফিসের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করে ১১ হাজার ৪শ’ ২৬ হেক্টর জমিতে পাট আবাদ করছেন কৃষকেরা।
উপজেলার যদুনন্দী ইউনিয়নের খারদিয়া গ্রামের কৃষক হারুন মোল্যা ও গট্টি ইউনিয়নের জয়ঝাপ গ্রামের কৃষক নুরুদ্দীন মোল্যা জানান, অন্য বছরের চেয়ে এবার পাটের দ্বিগুন ফলনের সম্ভবনা রয়েছে। তবে পানির অভাবে কৃষকের পাট পচাঁতে সমস্যা হতে পারে। কারন এখনো এই এলাকার কোন খাল-বিল ও নদী-নালায় পানি জমেনি। তাই পাট পচাঁনো নিয়ে দুঃচিন্তায় আছে কৃষকেরা। যে পরিমান পাট আবাদ করা হচ্ছে তাতে যদি সময় মত পানি সংকট পূরন না হয় তাহলে চরম বিপাকে পড়তে হবে তাদের।
স্থানীয় একাধিক কৃষক জানিয়েছেন, ফরিদপুর শহর সীমানায় অবস্থিত সিএন্ডবি খাটের সুইচ-গেইটটি এখন খুলে দিলে শুধু সালথা উপজেলা নয় আশপাশের কয়কটি উপজেলার পানি সংকট পূরন হতে পারে। তা নাহলে পানি সংকটে পাট পচাতে পারবে কোন কৃষক। তাই কৃষকের মুখে হাসি ফুটাতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মাদ বিন ইয়ামিন বলেন, পানি হলে কৃষকেরা সুন্দর ভাবে পাট পঁিচয়ে আশ উত্তোলন করতে পারবে। আর যদি সময় মত পানি সংকট পূরন না হয় তাহলে প্রাকৃতিক পদ্ধতি রিবোন বেটিংয়ের মাধ্যমে পাট পচাঁতে দিতে হবে।
নিউজ টুডে ফরিদপুর, ১৯ জুন, ২০১৫।
No comments:
Post a Comment