নিউজটুডেফরিদপুরঃ
ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে সোমবার এসএসসি ইংরেজি প্রথম পত্র পরীক্ষায় নকলের সহায়তার অভিযোগে চার শিক্ষককে আটক এবং একজন কেন্দ্র সচিব ও হল সুপারকে পরবর্তী পরীক্ষাসমূহের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
উপজেলার সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের কেন্দ্র পরিদর্শক উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সুদীপ বিশ্বাস জানান, পরীক্ষা শুরু হওয়ার কিছু সময় পরে কেন্দ্র সচিবের রুমে বসে বিদ্যালয়ের খন্ডকালিন দুই শিক্ষক মো. রইচ উদ্দিন ও সালমান মাহমুদ প্রশ্নপত্রের উত্তর প্রস্তুত করছিল। তখন তাদের আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয় এবং কেন্দ্র সচিব বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক এটিএম চুন্নু মিয়াকে পরবর্তী পরীক্ষাসমূহের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
অপরদিকে একই উপজেলার জর্জ একাডেমী কেন্দ্রের কেন্দ্র সচিব ও প্রধান শিক্ষক এম এ আজিজ জানান, পরীক্ষা শুরুর আধা ঘন্টা পরে সাতৈর উচ্চ বিদ্যালয়ের দুই শিক্ষক প্লাবন ঘোষ ও শাহিন ফকির হল সুপারের কক্ষে বসে প্রশ্নপত্রের উত্তর প্রস্তুত করছিল। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানিয়ে ওই দুই শিক্ষককে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয় এবং হল সুপার সাতৈর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইয়াকুব আলী চৌধুরীকে পরবর্তী পরীক্ষাসমূহের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রওশন আরা পলি চার শিক্ষককে আটকের কথা স্বীকার করে বলেন, তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলার প্রস্তুতি চলছে। #
ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে সোমবার এসএসসি ইংরেজি প্রথম পত্র পরীক্ষায় নকলের সহায়তার অভিযোগে চার শিক্ষককে আটক এবং একজন কেন্দ্র সচিব ও হল সুপারকে পরবর্তী পরীক্ষাসমূহের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
উপজেলার সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের কেন্দ্র পরিদর্শক উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সুদীপ বিশ্বাস জানান, পরীক্ষা শুরু হওয়ার কিছু সময় পরে কেন্দ্র সচিবের রুমে বসে বিদ্যালয়ের খন্ডকালিন দুই শিক্ষক মো. রইচ উদ্দিন ও সালমান মাহমুদ প্রশ্নপত্রের উত্তর প্রস্তুত করছিল। তখন তাদের আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয় এবং কেন্দ্র সচিব বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক এটিএম চুন্নু মিয়াকে পরবর্তী পরীক্ষাসমূহের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
অপরদিকে একই উপজেলার জর্জ একাডেমী কেন্দ্রের কেন্দ্র সচিব ও প্রধান শিক্ষক এম এ আজিজ জানান, পরীক্ষা শুরুর আধা ঘন্টা পরে সাতৈর উচ্চ বিদ্যালয়ের দুই শিক্ষক প্লাবন ঘোষ ও শাহিন ফকির হল সুপারের কক্ষে বসে প্রশ্নপত্রের উত্তর প্রস্তুত করছিল। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানিয়ে ওই দুই শিক্ষককে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয় এবং হল সুপার সাতৈর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইয়াকুব আলী চৌধুরীকে পরবর্তী পরীক্ষাসমূহের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রওশন আরা পলি চার শিক্ষককে আটকের কথা স্বীকার করে বলেন, তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলার প্রস্তুতি চলছে। #
No comments:
Post a Comment