নিউজটুডেফরিদপুরঃ
ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার আকটেরচর ইউনিয়নের শোনপচা গ্রামে প্রতারনা করতে গিয়ে জনতার হাতে ধরা পরেছে এক প্রতারক। মঙ্গলবার সকালে এই ঘটনা ঘটে।
ঐ গ্রামের বাসিন্দা মো. সিরাজুল ইসলামের ছেলে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের জুনিয়র আইনজীবি মো. রফিকুল ইসলাম(২৭) বলেন “আমি ঘরে ছিলাম বাইরে বেরিয়ে দেখি কালো পোশাক পরিহিত একজন লোক কথা বলে না। আমার পরিবারের কাছে ইশারা করে টাকা চাইছে। তখন তাকে পাচটি টাকা দিলে সে তা না নিয়ে তার হাতে থাকা এটি কাগজে ফু দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়।
কয়েকদিন আগে আমার বন্ধু মিজানের বাড়ীতে সে এ ঘটনা ঘটিয়েছিল তাই আমি সহজেই বুঝি এই সেই প্রতারক। তখন আমি স্থানীয় লোকজন ডেকে তাকে আটকে রেখে পুলিশে খবর দেই। এ সময় তার কাছে থাকা আজমীর শরীফের এক খাদেমের সিলযুক্ত একটি সনদে শামসুল হক পাগল নাম দেখতে পাওয়া যায়।
প্রথমে সে কোন কথা না বললেও পরে বলে তার নাম বলে আ. ওয়াহিদ(৫৫)। বাবার নাম মৃত তমহিদ, বাড়ি কিশোরগঞ্জ জেলার তারাইল উপজেলার সিকান্দার নগর গ্রামে।
খবর পেয়ে সদরপুর থানার উপ পরিদর্শক (এস আই) আবুল কালাম ঘটনা স্থলে এসে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে সময় ওয়াহিদ বলে “স্যার আমি পেটের দায়ে ধান্দাবাজী করি স্যার আমারে মাফ করে দেন”। পরে পুলিশ তাকে হেফাজতে নিয়ে সদরপুর থানায় নিয়ে যায়। #
ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার আকটেরচর ইউনিয়নের শোনপচা গ্রামে প্রতারনা করতে গিয়ে জনতার হাতে ধরা পরেছে এক প্রতারক। মঙ্গলবার সকালে এই ঘটনা ঘটে।
ঐ গ্রামের বাসিন্দা মো. সিরাজুল ইসলামের ছেলে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের জুনিয়র আইনজীবি মো. রফিকুল ইসলাম(২৭) বলেন “আমি ঘরে ছিলাম বাইরে বেরিয়ে দেখি কালো পোশাক পরিহিত একজন লোক কথা বলে না। আমার পরিবারের কাছে ইশারা করে টাকা চাইছে। তখন তাকে পাচটি টাকা দিলে সে তা না নিয়ে তার হাতে থাকা এটি কাগজে ফু দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়।
কয়েকদিন আগে আমার বন্ধু মিজানের বাড়ীতে সে এ ঘটনা ঘটিয়েছিল তাই আমি সহজেই বুঝি এই সেই প্রতারক। তখন আমি স্থানীয় লোকজন ডেকে তাকে আটকে রেখে পুলিশে খবর দেই। এ সময় তার কাছে থাকা আজমীর শরীফের এক খাদেমের সিলযুক্ত একটি সনদে শামসুল হক পাগল নাম দেখতে পাওয়া যায়।
প্রথমে সে কোন কথা না বললেও পরে বলে তার নাম বলে আ. ওয়াহিদ(৫৫)। বাবার নাম মৃত তমহিদ, বাড়ি কিশোরগঞ্জ জেলার তারাইল উপজেলার সিকান্দার নগর গ্রামে।
খবর পেয়ে সদরপুর থানার উপ পরিদর্শক (এস আই) আবুল কালাম ঘটনা স্থলে এসে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে সময় ওয়াহিদ বলে “স্যার আমি পেটের দায়ে ধান্দাবাজী করি স্যার আমারে মাফ করে দেন”। পরে পুলিশ তাকে হেফাজতে নিয়ে সদরপুর থানায় নিয়ে যায়। #
No comments:
Post a Comment