নিউজটুডেফরিদপুরঃ
ফরিদপুুরে ছিনতাইকারীদের হামলায় আহত হয়ে হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় মারা যাওয়া সেবিকা অনীমা ভৌমিক এর উপর হামলাকারী দুই ছিনতাইকারীকে আটক করেছে কোতয়ালী থানা পুলিশ। এই ঘটনায় রবিবার বেলা ১২ টার দিকে প্রেস ব্রিফিং এর আয়োজন করে পুলিশ।
আটক অভিযুক্ত দুই জন হলো, সদর উপজেলার রঘুনন্দনপুর গ্রামের মো. ফারুক শেখের ছেলে শরীফুল ইসলাম(২৮) ও শহরের মোল্লাবাড়ি এলাকার মৃত আবদুস সামাদ মাতুব্বরের ছেলে হাবিবুর রহমান টিটো(২০)।
ব্রিফিং এ ফরিদপুরের ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার জামাল পাশা জানান, গোপন সংবাদ ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সুনির্দিষ্ট অভিযোগে জেলার আলফাডাঙ্গা উপজেলার শশুড় বাড়ি থেকে শরীফুল ইসলামকে আটক করা হয়। পরে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে হাবিবুর রহমানকে আটক করা হয়।
আটক দুই জনই প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের কাছে ছিনতাইর এর কথা স্বীকার করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। আটককৃতদের কাছ থেকে ছিনতাই কাছে ব্যাবহৃত মটরসাইকেল, ছিনতাই হওয়া মোবাইল উদ্ধার করা হয়।
এদিকে স্থানীয় আওয়ামীলীগের একাধীক সূত্রের খবরে নিশ্চিত হওয়া গেছে, এই ঘটনায় প্রশাসনকে জিরো টরারেন্স দেখাতে নির্দেশ দিয়েছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ও ফরিদপুর সদর আসনের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন। সূত্র টি জানায়, মন্ত্রী ঘটনা জানার সাথে সাথেই ফরিদপুরের প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছেন, যেকোন মূল্যে ছিনতাইকারীদের ধরতে হবে। একই সাথে মন্ত্রী ফরিদপুরে ছিনতাই ও মাদক রোধে পুলিশকে জিরো টলারেন্স দেখিয়ে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
উল্লেখ্য যে, গত ১৭ ফেব্রুয়ারী সকালে বাসা থেকে কর্মস্থলে যাওয়ার পথে ছিনতাইকারীদের হামলার শিকার হন ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স অনীমা ভৌমিক। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে এয়ার এম্বুলেন্স যোগে ঢাকায় নিয়ে নিউরোসাইন্স হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে ৫ দিন লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় ২২ ফেব্রুয়ারী মারা যান অনীমা। ২৩ ফেব্রুয়ারী অনীমা’র ভাই বিধান ভৌমিক বাদী হয়ে কোতয়ালী থানায় ছিনতাই ও হত্যার অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেন।
ফরিদপুুরে ছিনতাইকারীদের হামলায় আহত হয়ে হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় মারা যাওয়া সেবিকা অনীমা ভৌমিক এর উপর হামলাকারী দুই ছিনতাইকারীকে আটক করেছে কোতয়ালী থানা পুলিশ। এই ঘটনায় রবিবার বেলা ১২ টার দিকে প্রেস ব্রিফিং এর আয়োজন করে পুলিশ।
আটক অভিযুক্ত দুই জন হলো, সদর উপজেলার রঘুনন্দনপুর গ্রামের মো. ফারুক শেখের ছেলে শরীফুল ইসলাম(২৮) ও শহরের মোল্লাবাড়ি এলাকার মৃত আবদুস সামাদ মাতুব্বরের ছেলে হাবিবুর রহমান টিটো(২০)।
ব্রিফিং এ ফরিদপুরের ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার জামাল পাশা জানান, গোপন সংবাদ ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সুনির্দিষ্ট অভিযোগে জেলার আলফাডাঙ্গা উপজেলার শশুড় বাড়ি থেকে শরীফুল ইসলামকে আটক করা হয়। পরে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে হাবিবুর রহমানকে আটক করা হয়।
আটক দুই জনই প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের কাছে ছিনতাইর এর কথা স্বীকার করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। আটককৃতদের কাছ থেকে ছিনতাই কাছে ব্যাবহৃত মটরসাইকেল, ছিনতাই হওয়া মোবাইল উদ্ধার করা হয়।
এদিকে স্থানীয় আওয়ামীলীগের একাধীক সূত্রের খবরে নিশ্চিত হওয়া গেছে, এই ঘটনায় প্রশাসনকে জিরো টরারেন্স দেখাতে নির্দেশ দিয়েছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ও ফরিদপুর সদর আসনের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন। সূত্র টি জানায়, মন্ত্রী ঘটনা জানার সাথে সাথেই ফরিদপুরের প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছেন, যেকোন মূল্যে ছিনতাইকারীদের ধরতে হবে। একই সাথে মন্ত্রী ফরিদপুরে ছিনতাই ও মাদক রোধে পুলিশকে জিরো টলারেন্স দেখিয়ে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
উল্লেখ্য যে, গত ১৭ ফেব্রুয়ারী সকালে বাসা থেকে কর্মস্থলে যাওয়ার পথে ছিনতাইকারীদের হামলার শিকার হন ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স অনীমা ভৌমিক। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে এয়ার এম্বুলেন্স যোগে ঢাকায় নিয়ে নিউরোসাইন্স হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে ৫ দিন লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় ২২ ফেব্রুয়ারী মারা যান অনীমা। ২৩ ফেব্রুয়ারী অনীমা’র ভাই বিধান ভৌমিক বাদী হয়ে কোতয়ালী থানায় ছিনতাই ও হত্যার অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেন।
No comments:
Post a Comment