নিউজটুডেফরিদপুরঃ
প্রেমিকের সাথে পালিয়েছে মেয়ে। আর এর শোধ নিতে ছেলের মাকেই তুলে আনলেন মেয়ের বাবা।এমনটাই ঘটেছে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের বড়ভিটা গ্রামে, বৃহস্পতিবার দুপুরে। পরে ওই মাকে মারধর করে হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে পুলিশে দিয়েছেন সিদ্দিকুর রহমান। এ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
জানা গেছে, প্রেমিক জামিল হক জয় বড়ভিটা গ্রামের প্রবাসী খয়রাত হোসেনের ছেলে এবং পলিটেকনিক্যালের ছাত্র। আর প্রেমিকা রুক্সী পারভীন ফুলবাড়ী উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের শিক্ষক ও মৎস্য ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমানের মেয়ে ও দশম শ্রেণির ছাত্রী।
জানা গেছে, জয় ও রুক্সীর দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক। সম্প্রতি এটি জানতে পেরে বাবা সিদ্দিকুর রহমান দেড় মাস আগে রুক্সীকে পার্শ্ববর্তী এলাকায় রিয়াজুল হক নামে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের সঙ্গে বিয়ে দেন।
কিন্তু, বিয়ের পরও রুক্সী জয়ের সঙ্গে সম্পর্ক অব্যাহত রাখে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২১ জানুয়ারি প্রেমিক জয়ের সঙ্গে পালিয়ে যান রুক্সী। অনেক সন্ধান করেও মেয়েকে না পেয়ে জয়ের বিরুদ্ধে ফুলবাড়ী থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন সিদ্দিকুর রহমান। এরপরও মেয়েকে ফিরে না পেয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে লোকজন নিয়ে গিয়ে ছেলের বাড়ি থেকে তার মা হেনা বেগমকে তুলে আনেন তিনি। এরপর তাকে মারধর করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে পুলিশ ডেকে তাকে সোপর্দ করা হয়।
এ ব্যাপারে রুক্সী পারভীনের বাবা সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ‘আমি ছেলের মাকে তুলে আনিনি। ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী তাকে ধরে এনেছে। মেয়ে রুক্সী পারভীনকে জামিল হক জয় ভুলিয়ে নিয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার রুক্সীর মৃত্যুর গুজবে লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে এ কাজ করেছে।’
ফুলবাড়ী থানার ওসি খন্দকার ফুয়াদ রুহানী পরিবর্তন ডটকমকে বলেন, ‘সিদ্দিকুর রহমান আগেই থানায় তার মেয়েকে অপহরণ করা হয়েছে জানিয়ে মামলা করেছেন। বৃহস্পতিবার ওই অপহরণে জড়িত সন্দেহে এক নারীকে ধরে আমাদের কাছে সোপর্দ করেছেন। পরে তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।’ অপহৃত মেয়েকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে বলেও জানান তিনি।
#
প্রেমিকের সাথে পালিয়েছে মেয়ে। আর এর শোধ নিতে ছেলের মাকেই তুলে আনলেন মেয়ের বাবা।এমনটাই ঘটেছে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের বড়ভিটা গ্রামে, বৃহস্পতিবার দুপুরে। পরে ওই মাকে মারধর করে হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে পুলিশে দিয়েছেন সিদ্দিকুর রহমান। এ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
জানা গেছে, প্রেমিক জামিল হক জয় বড়ভিটা গ্রামের প্রবাসী খয়রাত হোসেনের ছেলে এবং পলিটেকনিক্যালের ছাত্র। আর প্রেমিকা রুক্সী পারভীন ফুলবাড়ী উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের শিক্ষক ও মৎস্য ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমানের মেয়ে ও দশম শ্রেণির ছাত্রী।
জানা গেছে, জয় ও রুক্সীর দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক। সম্প্রতি এটি জানতে পেরে বাবা সিদ্দিকুর রহমান দেড় মাস আগে রুক্সীকে পার্শ্ববর্তী এলাকায় রিয়াজুল হক নামে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের সঙ্গে বিয়ে দেন।
কিন্তু, বিয়ের পরও রুক্সী জয়ের সঙ্গে সম্পর্ক অব্যাহত রাখে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২১ জানুয়ারি প্রেমিক জয়ের সঙ্গে পালিয়ে যান রুক্সী। অনেক সন্ধান করেও মেয়েকে না পেয়ে জয়ের বিরুদ্ধে ফুলবাড়ী থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন সিদ্দিকুর রহমান। এরপরও মেয়েকে ফিরে না পেয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে লোকজন নিয়ে গিয়ে ছেলের বাড়ি থেকে তার মা হেনা বেগমকে তুলে আনেন তিনি। এরপর তাকে মারধর করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে পুলিশ ডেকে তাকে সোপর্দ করা হয়।
এ ব্যাপারে রুক্সী পারভীনের বাবা সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ‘আমি ছেলের মাকে তুলে আনিনি। ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী তাকে ধরে এনেছে। মেয়ে রুক্সী পারভীনকে জামিল হক জয় ভুলিয়ে নিয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার রুক্সীর মৃত্যুর গুজবে লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে এ কাজ করেছে।’
ফুলবাড়ী থানার ওসি খন্দকার ফুয়াদ রুহানী পরিবর্তন ডটকমকে বলেন, ‘সিদ্দিকুর রহমান আগেই থানায় তার মেয়েকে অপহরণ করা হয়েছে জানিয়ে মামলা করেছেন। বৃহস্পতিবার ওই অপহরণে জড়িত সন্দেহে এক নারীকে ধরে আমাদের কাছে সোপর্দ করেছেন। পরে তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।’ অপহৃত মেয়েকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে বলেও জানান তিনি।
#
No comments:
Post a Comment