নিউজটুডেফরিদপুর
ফরিদপুরের নগরকান্দায় পৃথক সংঘর্ষে প্রায় ২৫ জন আহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। নগরকান্দা থানা পুলিশ উপস্থিত হয়ে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রনে আনেন। আহতদের ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও নগরকান্দা উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, উপজেলার তালমা ইউনিয়নের কোনাগ্রাম নামক স্থানে এলাকার আধিপত্য নিয়ে বর্তমান ইউপি সদস্য শাজাহান শেখের সাথে সাবেক সদস্য শাহাবুদ্দিনের দীর্ঘ দিনের বিরোধ চলে আসছে। গত ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনের পর থেকে দুই গ্রুপ মাঝে মাঝেই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এর জের ধরেই শনিবার সকালে দুই গ্রুপ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। পুলিশ উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনেন। ততক্ষনে উভয় গ্রুপের প্রায় ২০ ব্যক্তি আহত হয়। আহতদের ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
অন্যদিকে উপজেলার চরযোশরদী ইউনিয়নের কৈরবালী গ্রামের হামিদ মাতুব্বরের সাথে একই গ্রামের মতি মাতুব্বরের জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। শনিবার সকালে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে উভয় গ্রুপ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সংঘর্ষে উভয় গ্রুপের কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছে। আহতদের নগরকান্দা উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পরে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান পথিক তালুকদার ও পুলিশ পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
অপরদিকে জেলার সদরপুর উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নে নয়াকান্দি ও নিজগ্রামে এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই দফা সংঘর্ষ হয় । এসময় ১০টি বাড়ী ও তিনটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভাংচুর চালায় । এই ঘটনায় অন্তত ১০ জন আহত হয়।
সদরপুর থানার ওসি হারুন অর রশিদ জানান, বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান বেলাল ফকিরের কর্মী সমর্থকদের সাথে স্থানীয় তিতাস মিয়া গ্রুপের সংর্ঘষ হয় । এসময় বেলাল ফকিরের কর্মী সমর্থকদের বেশ কয়েকটি বাড়ী ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা করে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে ।
নগরকান্দা সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার এএফএম মহিউদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান পরিস্থিতি এখন পুলিশের নিয়ন্ত্রনে রয়েছে। #
ফরিদপুরের নগরকান্দায় পৃথক সংঘর্ষে প্রায় ২৫ জন আহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। নগরকান্দা থানা পুলিশ উপস্থিত হয়ে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রনে আনেন। আহতদের ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও নগরকান্দা উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, উপজেলার তালমা ইউনিয়নের কোনাগ্রাম নামক স্থানে এলাকার আধিপত্য নিয়ে বর্তমান ইউপি সদস্য শাজাহান শেখের সাথে সাবেক সদস্য শাহাবুদ্দিনের দীর্ঘ দিনের বিরোধ চলে আসছে। গত ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনের পর থেকে দুই গ্রুপ মাঝে মাঝেই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এর জের ধরেই শনিবার সকালে দুই গ্রুপ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। পুলিশ উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনেন। ততক্ষনে উভয় গ্রুপের প্রায় ২০ ব্যক্তি আহত হয়। আহতদের ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
অন্যদিকে উপজেলার চরযোশরদী ইউনিয়নের কৈরবালী গ্রামের হামিদ মাতুব্বরের সাথে একই গ্রামের মতি মাতুব্বরের জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। শনিবার সকালে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে উভয় গ্রুপ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সংঘর্ষে উভয় গ্রুপের কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছে। আহতদের নগরকান্দা উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পরে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান পথিক তালুকদার ও পুলিশ পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
অপরদিকে জেলার সদরপুর উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নে নয়াকান্দি ও নিজগ্রামে এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই দফা সংঘর্ষ হয় । এসময় ১০টি বাড়ী ও তিনটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভাংচুর চালায় । এই ঘটনায় অন্তত ১০ জন আহত হয়।
সদরপুর থানার ওসি হারুন অর রশিদ জানান, বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান বেলাল ফকিরের কর্মী সমর্থকদের সাথে স্থানীয় তিতাস মিয়া গ্রুপের সংর্ঘষ হয় । এসময় বেলাল ফকিরের কর্মী সমর্থকদের বেশ কয়েকটি বাড়ী ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা করে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে ।
নগরকান্দা সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার এএফএম মহিউদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান পরিস্থিতি এখন পুলিশের নিয়ন্ত্রনে রয়েছে। #
No comments:
Post a Comment