নুরুল ইসলাম, সালথা প্রতিনিধিঃ
ফরিদপুরের সালথায় এলাকার আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। গত মঙ্গলবার রাতে উপজেলার ভাওয়াল ইউনিয়নের ইউসুদিয়া গ্রামে এঘটনা ঘটে। এতে নারীসহ উভয় গ্রুপের অন্তত ৩০ ব্যক্তি আহত হয়েছে। সংঘর্ষ থামাতে পুলিশ ৫ রাউন্ড শর্ট গানের গুলি ছোড়ে। সংঘর্ষে ৪টি বাড়িতে ভাংচুর করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, এলাকার প্রভাব বিস্তার নিয়ে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মো. দেলোয়ার হোসেনের সাথে বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও সদ্য আওয়ামীলীগে যোগদান করা ওয়াহিদুজ্জামানের দির্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। এই বিরোধের জের ধরে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ইউসুফদিয়া বাজারে ওয়াহিদের সমর্থক মাহাবুলের সাথে দেলোয়ারের সমর্থক কামরানের কথাকাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। একপর্যায় উভয় গ্রুপের সমর্থকরা দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সন্ধ্যা ৭ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত দফায় দফায় এ সংঘর্ষ চলে। সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রনে আনতে পুলিশ ৫ রাউন্ড শর্ট গানের গুলি নিক্ষেপ করে। এঘটনায় পান্না বেগম, মাহাবুল, আনোয়ার ব্যাপারী, রাজু, শাহাজাহান মোল্যা, বক্কার, নুর আলম, মাফু, রেজাউল, আকতার হোসেন, ঈসা, ইব্রাহিম, দেলোয়ার মোল্যা ও ফরহাদ শেখসহ উভয় গ্রুপের আরো অন্তত ৩০ জন আহত হয়। আহতদের ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও নগরকান্দা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে।
এব্যাপারে ্আওয়ামীলীগ নেতা দেলোয়ার হোসেনের ভাই উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বলেন, বিএনপি সমর্থিত উপজেলা চেয়ারম্যান ওয়াহিদ আওয়ামীলীগে যোগদান করে এলাকায় প্রভাব বিস্তার শুরু করেছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আমাদের লোকজনের উপর অতর্কিত ভাবে হামলা করলে এ সংঘর্ষ বাধে। এব্যাপারে বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ওয়াহিদুজ্জামানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি এখন একটি মিটিংয়ে আছি পরে কথা বলেন।
সালথা থানার সেকেন্ড অফিসার উপ পরিদর্শক মো. ওহিদুজ্জামান বলেন, সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রনে আনতে পুলিশ ৫ রাউন্ড শর্ট গানের গুলি নিক্ষেপ করে। এঘটনায় ইয়াদ আলী (৪০) ও মিলন (৩৫) নামে ২ জনকে আটক করা হয়েছে। #
নিউজ টুডে ফরিদপুর, ৫ অগাষ্ট, ২০১৫।
ফরিদপুরের সালথায় এলাকার আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। গত মঙ্গলবার রাতে উপজেলার ভাওয়াল ইউনিয়নের ইউসুদিয়া গ্রামে এঘটনা ঘটে। এতে নারীসহ উভয় গ্রুপের অন্তত ৩০ ব্যক্তি আহত হয়েছে। সংঘর্ষ থামাতে পুলিশ ৫ রাউন্ড শর্ট গানের গুলি ছোড়ে। সংঘর্ষে ৪টি বাড়িতে ভাংচুর করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, এলাকার প্রভাব বিস্তার নিয়ে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মো. দেলোয়ার হোসেনের সাথে বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও সদ্য আওয়ামীলীগে যোগদান করা ওয়াহিদুজ্জামানের দির্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। এই বিরোধের জের ধরে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ইউসুফদিয়া বাজারে ওয়াহিদের সমর্থক মাহাবুলের সাথে দেলোয়ারের সমর্থক কামরানের কথাকাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। একপর্যায় উভয় গ্রুপের সমর্থকরা দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সন্ধ্যা ৭ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত দফায় দফায় এ সংঘর্ষ চলে। সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রনে আনতে পুলিশ ৫ রাউন্ড শর্ট গানের গুলি নিক্ষেপ করে। এঘটনায় পান্না বেগম, মাহাবুল, আনোয়ার ব্যাপারী, রাজু, শাহাজাহান মোল্যা, বক্কার, নুর আলম, মাফু, রেজাউল, আকতার হোসেন, ঈসা, ইব্রাহিম, দেলোয়ার মোল্যা ও ফরহাদ শেখসহ উভয় গ্রুপের আরো অন্তত ৩০ জন আহত হয়। আহতদের ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও নগরকান্দা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে।
এব্যাপারে ্আওয়ামীলীগ নেতা দেলোয়ার হোসেনের ভাই উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বলেন, বিএনপি সমর্থিত উপজেলা চেয়ারম্যান ওয়াহিদ আওয়ামীলীগে যোগদান করে এলাকায় প্রভাব বিস্তার শুরু করেছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আমাদের লোকজনের উপর অতর্কিত ভাবে হামলা করলে এ সংঘর্ষ বাধে। এব্যাপারে বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ওয়াহিদুজ্জামানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি এখন একটি মিটিংয়ে আছি পরে কথা বলেন।
সালথা থানার সেকেন্ড অফিসার উপ পরিদর্শক মো. ওহিদুজ্জামান বলেন, সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রনে আনতে পুলিশ ৫ রাউন্ড শর্ট গানের গুলি নিক্ষেপ করে। এঘটনায় ইয়াদ আলী (৪০) ও মিলন (৩৫) নামে ২ জনকে আটক করা হয়েছে। #
নিউজ টুডে ফরিদপুর, ৫ অগাষ্ট, ২০১৫।
No comments:
Post a Comment