চরভদ্রাসন প্রতিনিধিঃ
ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলার কামারদের চোঁখে যেন ঘুম নেই। পবিত্র ইদুল আযহাকে সামনে রেখে উপজেলার সদর বাজারের পুরাতন ইউপি ভবনের পেছনে অবস্থিত কামার পট্টির কামারেরা ব্যাস্ত সময় পার করছে। বুধবার দুপুরের দোকান গুলো ঘুরে দেখা যায় কেউ কয়লার আগুনে লোহা পুড়িয়ে ‘দা’ বানাচ্ছে আবার কেউ ক্রেতাদের চাকু গুলোতে শেষ বারের মত শান দেওয়ার কাজে ব্যাস্ত রয়েছে। কামার ভুট্ট্র রঞ্জন ব্যাপারির ও বারোন মুন্সির সাথে কথা বলে জানা যায় বাপ দাদার আমল থেকেই তারা এই পেশায় রয়েছে। বছরে শুধু কোরবানীর ঈদের আগেই তাদের কর্ম ব্যাস্ততার পাশাপাশি কেনা বেচাও বেশি হয়। তাছাড়া বছেরর বাকি সময় গুলো তাদের কোন মতে “নুন আনতে পানতা ফুরানোর মতন” পার করতে হয়। কোন দিন কাজ থাকে আবার কোন দিন থাকেনা। তবে এই বছর তাদের বেচাঁ বিক্রি ভালো থাকলেও বাজারে রেডিমেট দা,কাচি,ছুড়ি,বটি ও চাপাতি বিক্রি হওয়ায় তাদের ঘাম ঝড়ানো শ্রমে নিজ হাতে তৈরী মানসম্মত ও টেকসই মালামালের সঠিক মুল্য পাচ্ছেনা বলেও জানায় তারা। জানা যায় আগে তাদের গুটি কয়েক দোকান থাকলেও বর্তমানে একই স্থানে ৭ টি দোকান গড়ে উঠায় কেনা বেচায়ও প্রতিযোগীতা থাকে। #
ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলার কামারদের চোঁখে যেন ঘুম নেই। পবিত্র ইদুল আযহাকে সামনে রেখে উপজেলার সদর বাজারের পুরাতন ইউপি ভবনের পেছনে অবস্থিত কামার পট্টির কামারেরা ব্যাস্ত সময় পার করছে। বুধবার দুপুরের দোকান গুলো ঘুরে দেখা যায় কেউ কয়লার আগুনে লোহা পুড়িয়ে ‘দা’ বানাচ্ছে আবার কেউ ক্রেতাদের চাকু গুলোতে শেষ বারের মত শান দেওয়ার কাজে ব্যাস্ত রয়েছে। কামার ভুট্ট্র রঞ্জন ব্যাপারির ও বারোন মুন্সির সাথে কথা বলে জানা যায় বাপ দাদার আমল থেকেই তারা এই পেশায় রয়েছে। বছরে শুধু কোরবানীর ঈদের আগেই তাদের কর্ম ব্যাস্ততার পাশাপাশি কেনা বেচাও বেশি হয়। তাছাড়া বছেরর বাকি সময় গুলো তাদের কোন মতে “নুন আনতে পানতা ফুরানোর মতন” পার করতে হয়। কোন দিন কাজ থাকে আবার কোন দিন থাকেনা। তবে এই বছর তাদের বেচাঁ বিক্রি ভালো থাকলেও বাজারে রেডিমেট দা,কাচি,ছুড়ি,বটি ও চাপাতি বিক্রি হওয়ায় তাদের ঘাম ঝড়ানো শ্রমে নিজ হাতে তৈরী মানসম্মত ও টেকসই মালামালের সঠিক মুল্য পাচ্ছেনা বলেও জানায় তারা। জানা যায় আগে তাদের গুটি কয়েক দোকান থাকলেও বর্তমানে একই স্থানে ৭ টি দোকান গড়ে উঠায় কেনা বেচায়ও প্রতিযোগীতা থাকে। #
No comments:
Post a Comment