ফরিদপুর প্রতিনিধি, ১১ ফেব্রুয়ারী
ফরিদপুরের সদরপুরে রোববার অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষার অষ্টম দিনে এনামূল হক বাবার মরদেহ বাড়িতে রেখে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। আজ এনামুলের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক পরীক্ষা ছিল। সে বাবুরচর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবছর এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। এর আগে একই উপজেলায় পরীক্ষার প্রথম দিনে তাহমিনা বাবার লাশ বাড়িতে রেখে ও পরে জেলার সালথা উপজেলার সুমাইয়া মায়ের লাশ বাড়িতে রেখে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. জালাল আহম্মেদ জানান, শনিবার রাত ১০ টার দিকে এনামুলের বাবা হারুনর রশীদ মারা যান। তিনি হৃদযন্ত্রের রোগী ছিলেন, তার বাইপাস করানো হয়েছি। হারুনর রশীদ চরনাসীরপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদ থেকে গত বছর অবসরে যান।
এনামুল সদরপুরের কাজী জেবুন্নেসা সরকারী বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষা দিচ্ছে। পরীক্ষার প্রথম দিনে তাহমিনা নামে একটি মেয়ে বাবার লাশ বাড়িতে রেখে এসে পরীক্ষা দিয়েছে। আজ এনামুল। সব মিলে পরীক্ষা কেন্দ্র নয় শুধু শংশ্লিষ্ট সকলেই শোকাহত।
বাবুরচর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক আ. কাদের মিয়া জানান, ঘটনা জানতে পেরে আমরা শিক্ষকরা ও এনামুলের সহপাঠিরা বাড়িতে গিয়ে শান্তনা দিয়ে পরীক্ষা দিতে নিয়ে এসেছি। পরীক্ষায় অংশ না নিলে তো ওর জীবন থেকেও একটি বছর হারিয়ে যাবে।
তিনি জানান, এনামুল হারুনর রশীদের একমাত্র ছেলে। তিন মেয়ের মধ্যে বড় ও মেজ মেয়ে শার্মি ও উর্মির বিয়ে হয়েছে। ছোট মেয়ে স্বর্না এবছর এইসএসসি পরীক্ষার্থী।
উল্লেখ, এর আগে ১ ফেব্রুয়ারী পরীক্ষার দিনে একই কেন্দ্রে তাহমিনা নামে এক ছাত্রী ও ৫ ফেব্রুয়ারী জেলার সালথা উপজেলার সুমাইয়া নামে এক ছাত্রী মায়ের লাশ বাড়িতে রেখে পরীক্ষায় অংশ নেয়। #
ফরিদপুরের সদরপুরে রোববার অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষার অষ্টম দিনে এনামূল হক বাবার মরদেহ বাড়িতে রেখে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। আজ এনামুলের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক পরীক্ষা ছিল। সে বাবুরচর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবছর এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। এর আগে একই উপজেলায় পরীক্ষার প্রথম দিনে তাহমিনা বাবার লাশ বাড়িতে রেখে ও পরে জেলার সালথা উপজেলার সুমাইয়া মায়ের লাশ বাড়িতে রেখে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. জালাল আহম্মেদ জানান, শনিবার রাত ১০ টার দিকে এনামুলের বাবা হারুনর রশীদ মারা যান। তিনি হৃদযন্ত্রের রোগী ছিলেন, তার বাইপাস করানো হয়েছি। হারুনর রশীদ চরনাসীরপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদ থেকে গত বছর অবসরে যান।
এনামুল সদরপুরের কাজী জেবুন্নেসা সরকারী বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষা দিচ্ছে। পরীক্ষার প্রথম দিনে তাহমিনা নামে একটি মেয়ে বাবার লাশ বাড়িতে রেখে এসে পরীক্ষা দিয়েছে। আজ এনামুল। সব মিলে পরীক্ষা কেন্দ্র নয় শুধু শংশ্লিষ্ট সকলেই শোকাহত।
বাবুরচর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক আ. কাদের মিয়া জানান, ঘটনা জানতে পেরে আমরা শিক্ষকরা ও এনামুলের সহপাঠিরা বাড়িতে গিয়ে শান্তনা দিয়ে পরীক্ষা দিতে নিয়ে এসেছি। পরীক্ষায় অংশ না নিলে তো ওর জীবন থেকেও একটি বছর হারিয়ে যাবে।
তিনি জানান, এনামুল হারুনর রশীদের একমাত্র ছেলে। তিন মেয়ের মধ্যে বড় ও মেজ মেয়ে শার্মি ও উর্মির বিয়ে হয়েছে। ছোট মেয়ে স্বর্না এবছর এইসএসসি পরীক্ষার্থী।
উল্লেখ, এর আগে ১ ফেব্রুয়ারী পরীক্ষার দিনে একই কেন্দ্রে তাহমিনা নামে এক ছাত্রী ও ৫ ফেব্রুয়ারী জেলার সালথা উপজেলার সুমাইয়া নামে এক ছাত্রী মায়ের লাশ বাড়িতে রেখে পরীক্ষায় অংশ নেয়। #
No comments:
Post a Comment