নিউজটুডেফরিদপুরঃ
প্রশ্নপত্র ফাসের অভিযোগে ফরিদপুরের চলমান এসএসসি পরীক্ষার বৃহস্পতিবার উচ্চতর গণিত পরীক্ষায় একজন শিক্ষক, একজন অভিভাবক ও নয় ছাত্র-ছাত্রীকে আটক করা হয়েছে।
পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ৯ শিক্ষার্থীকে মুচলেকা নিয়ে অভিভাবকদের জিম্মায় ছেরে দিলেও আটক শিক্ষক ও অভিভাবককে থানায় সোপর্দ করে নিয়মিত মামলা দায়ের এর নির্দেশে দিয়েছে।
ফরিদপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও ভ্রাম্যমান আদালতের বিচারক মাহনাজ হোসেন ফারিবা জানান, পরীক্ষা শুরুর আগে শহরের হালিমা গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ থেকে সন্দেহভাজন হিসেবে এক শিক্ষার্থী ও অভিভাবককে আটক করা হয়। পরে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী ঈশান বালিকা বিদ্যালয় ও পুলিশ লাইনস্ স্কুল কেন্দ্রে অভিযান চালানো হয়।
এসময় সেখান থেকে ফরিদপুর শাহীন ক্যাডেট স্কুলের শিক্ষক আবু জহির ও এক অভিভাবক রাবেয়া আক্তার এবং ৯ শিক্ষার্থীসহ মোট ১১ জনকে আটক করা হয়। তাদের সকলের মোবাইল ফোনেই প্রশ্ন ছিল।
মানবিক দিক বিবেচনা করে ৯ শিক্ষার্থীকে মুচলেকা নিয়ে অভিভাবকের জিম্মায় ছেরে দেয়া হয়েছে। আটক অভিভাবক ও শিক্ষককে কোতয়ালী থানায় হস্তান্তর করে তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়ের এর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। #
প্রশ্নপত্র ফাসের অভিযোগে ফরিদপুরের চলমান এসএসসি পরীক্ষার বৃহস্পতিবার উচ্চতর গণিত পরীক্ষায় একজন শিক্ষক, একজন অভিভাবক ও নয় ছাত্র-ছাত্রীকে আটক করা হয়েছে।
পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ৯ শিক্ষার্থীকে মুচলেকা নিয়ে অভিভাবকদের জিম্মায় ছেরে দিলেও আটক শিক্ষক ও অভিভাবককে থানায় সোপর্দ করে নিয়মিত মামলা দায়ের এর নির্দেশে দিয়েছে।
ফরিদপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও ভ্রাম্যমান আদালতের বিচারক মাহনাজ হোসেন ফারিবা জানান, পরীক্ষা শুরুর আগে শহরের হালিমা গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ থেকে সন্দেহভাজন হিসেবে এক শিক্ষার্থী ও অভিভাবককে আটক করা হয়। পরে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী ঈশান বালিকা বিদ্যালয় ও পুলিশ লাইনস্ স্কুল কেন্দ্রে অভিযান চালানো হয়।
এসময় সেখান থেকে ফরিদপুর শাহীন ক্যাডেট স্কুলের শিক্ষক আবু জহির ও এক অভিভাবক রাবেয়া আক্তার এবং ৯ শিক্ষার্থীসহ মোট ১১ জনকে আটক করা হয়। তাদের সকলের মোবাইল ফোনেই প্রশ্ন ছিল।
মানবিক দিক বিবেচনা করে ৯ শিক্ষার্থীকে মুচলেকা নিয়ে অভিভাবকের জিম্মায় ছেরে দেয়া হয়েছে। আটক অভিভাবক ও শিক্ষককে কোতয়ালী থানায় হস্তান্তর করে তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়ের এর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। #
No comments:
Post a Comment