নিউজটুডেফরিদপুরঃ
ফরিদপুরের সালথায় শশুড় বাড়িতে জামাই বাড়ীর লোকজন হামলা চালিয়েছে। সোমবার রাতে উপজেলার কাগদী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এতে শশুর বাড়ীর মহিলাসহ ৬ জন আহত হয়েছে। আহতদের নগরকান্দা উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কাগদী গ্রামের ইকরাম মাতুব্বরের মেয়ে ফাহিমাকে প্রতিবেশী মঙ্গল শেখের ছেলে ইনামুলের সাথে বিয়ে হয় পাচ বছর আগে। বিয়ের পর থেকেই দুই পরিবারের মধ্যে বিরোধ চলছিল।
গত বৃহস্পতিবার ইনামুল শেখ তার স্ত্রী ফাহিমাকে মারপিট করে বাড়ী থেকে বের করে দেয়। এ নিয়ে উভয় পরিবারের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। সোমবার সন্ধ্যায় ফাহিমার ভাইসহ পরিবারের লোকজন এ ঘটনার প্রতিবাদ করতে গেলে তাদের উপর চড়াও হয় ইনামুলের বাড়ির লোকজন। প্রানের ভয়ে তারা সেখান থেকে নিজ বাড়ীতে ফিরে আসে। এরপর ইনামুলের লোকজন সংগবদ্ধ হয়ে শশুর বাড়ীতে হামলা চালায়।
ইকরাম হোসেন বলেন, বিয়ের পর থেকে জামাই এনামুল যৌতুকের জন্য আমার মেয়ে ফাহিমাকে বিভিন্ন ভাবে চাপ দিয়ে আসছিলো। যৌতুক না পেয়ে ও আমার মেয়েকে মাঝে মাঝে মারপিট করে। প্রতিবাদ করতে গেলেই এভাবেই আমাদের উপর হামলা চালায়।
সালথা থানার অফিসার ইনচার্জ দেলোয়ার হোসেন খান বলেন, ঘটনা শুনেছি তবে এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। #
ফরিদপুরের সালথায় শশুড় বাড়িতে জামাই বাড়ীর লোকজন হামলা চালিয়েছে। সোমবার রাতে উপজেলার কাগদী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এতে শশুর বাড়ীর মহিলাসহ ৬ জন আহত হয়েছে। আহতদের নগরকান্দা উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কাগদী গ্রামের ইকরাম মাতুব্বরের মেয়ে ফাহিমাকে প্রতিবেশী মঙ্গল শেখের ছেলে ইনামুলের সাথে বিয়ে হয় পাচ বছর আগে। বিয়ের পর থেকেই দুই পরিবারের মধ্যে বিরোধ চলছিল।
গত বৃহস্পতিবার ইনামুল শেখ তার স্ত্রী ফাহিমাকে মারপিট করে বাড়ী থেকে বের করে দেয়। এ নিয়ে উভয় পরিবারের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। সোমবার সন্ধ্যায় ফাহিমার ভাইসহ পরিবারের লোকজন এ ঘটনার প্রতিবাদ করতে গেলে তাদের উপর চড়াও হয় ইনামুলের বাড়ির লোকজন। প্রানের ভয়ে তারা সেখান থেকে নিজ বাড়ীতে ফিরে আসে। এরপর ইনামুলের লোকজন সংগবদ্ধ হয়ে শশুর বাড়ীতে হামলা চালায়।
ইকরাম হোসেন বলেন, বিয়ের পর থেকে জামাই এনামুল যৌতুকের জন্য আমার মেয়ে ফাহিমাকে বিভিন্ন ভাবে চাপ দিয়ে আসছিলো। যৌতুক না পেয়ে ও আমার মেয়েকে মাঝে মাঝে মারপিট করে। প্রতিবাদ করতে গেলেই এভাবেই আমাদের উপর হামলা চালায়।
সালথা থানার অফিসার ইনচার্জ দেলোয়ার হোসেন খান বলেন, ঘটনা শুনেছি তবে এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। #
No comments:
Post a Comment