নিউজটুডেফরিদপুরঃ
নেপালে ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সের বিমান দূর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার লস্করদিয়া ইউনিয়নের ঝপরকান্দা গ্রামের মাহমুদুর রহমান রিমন। সে ওই গ্রামের মশিউর রহমানের ছেলে। রিমনের মৃত্যুর খবর পরিবারের অন্য সদস্যরা জানলেও তার বাবা মশিউর রহমান জানেন রিমন অসুস্থ্য হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
রিমনের মা লিলি বেগম রিমনের স্ত্রী ঝর্না মাহমুদের মাধ্যমে মোবাইল ফোনে জানতে পেরেছেন রিমন আর নেই। প্রিয় সন্তানকে হারিয়ে নিংস্ব হয়ে যাওয়া মায়ের অর্তনাদে বাড়িতে শান্তনা দিকে ভিড় করেছে প্রতিবেশিরা। বার কেঁদে মুর্ছা যাচ্ছেন ছোট ভাই রুপম।
রিমনের মা চিৎকারে বলছেন অনেক কষ্টকরে লেখাপড়া শিখিয়ে ছিলাম বাজানরে আকরে ধরে বাঁচবো বলে। ও চাকুরী করে টাকা পাঠাতো তাই দিয়ে চলতো সংসার। আমার বাজান আমারে ছাইরা চলে গেলে। আমার বেঁচে থাকার অবলম্বনকে কেন কাইড়া নিলা আল্লাহ?
জানাগেছে, রিমন স্থানীয় আতিকুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও ফরিদপুর পলিটেকনিক্যাল কলেজ থেকে পাওয়ার বিভাগ থেকে ডিপ্লোমা শেষ করেছেন। তিনি ২০১১ সালে রানার অটো মোবাইলস কোম্পানিতে চাকুরী শুরু করেন। বর্তমানে হেড অব সার্ভিস পদে চাকুরীরত ছিলেন। স্ত্রী কে নিয়ে রাজধানীর নিকুঞ্জতে বসবাস করছিল।
রানার অটো মোবাইল কোম্পানির ফরিদপুর এরিয়া ইনচার্জ আব্দুল মাজেদ জানান, রিমন কোম্পানির কাজে আরো দুই সহকর্মী মতিউর রহমান ও নুরুজ্জামান মোট তিনজন নেপালে যাচ্ছিল।
রিমনের চাচা মো. আফতার উদ্দিন বলেন, ওর বাবা মশিউর রহমান বঙ্গজ লি. চাকুরী করতো। এখন বৃদ্ধ ও অসুস্থ্য হয়ে যাওয়ায় কিছু করতে পারে না। ছোট ভাই মোখলেছুর রহমান রুপম এইচ এসসি পাশ করেছে। রিমনই পরিবারের ব্যয়ভার বহন করতো। প্রতিমাসে আমার কাছেই সংসার চালানোর টাকা পয়সা পাঠাতো। সময় পেলে বাড়িতে ছুটে আসতো। মা-বাবাকে খুবই যতœ করতো রিমন। এখন ওনাদের কে দেখবে? #
নেপালে ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সের বিমান দূর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার লস্করদিয়া ইউনিয়নের ঝপরকান্দা গ্রামের মাহমুদুর রহমান রিমন। সে ওই গ্রামের মশিউর রহমানের ছেলে। রিমনের মৃত্যুর খবর পরিবারের অন্য সদস্যরা জানলেও তার বাবা মশিউর রহমান জানেন রিমন অসুস্থ্য হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
রিমনের মা লিলি বেগম রিমনের স্ত্রী ঝর্না মাহমুদের মাধ্যমে মোবাইল ফোনে জানতে পেরেছেন রিমন আর নেই। প্রিয় সন্তানকে হারিয়ে নিংস্ব হয়ে যাওয়া মায়ের অর্তনাদে বাড়িতে শান্তনা দিকে ভিড় করেছে প্রতিবেশিরা। বার কেঁদে মুর্ছা যাচ্ছেন ছোট ভাই রুপম।
রিমনের মা চিৎকারে বলছেন অনেক কষ্টকরে লেখাপড়া শিখিয়ে ছিলাম বাজানরে আকরে ধরে বাঁচবো বলে। ও চাকুরী করে টাকা পাঠাতো তাই দিয়ে চলতো সংসার। আমার বাজান আমারে ছাইরা চলে গেলে। আমার বেঁচে থাকার অবলম্বনকে কেন কাইড়া নিলা আল্লাহ?
জানাগেছে, রিমন স্থানীয় আতিকুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও ফরিদপুর পলিটেকনিক্যাল কলেজ থেকে পাওয়ার বিভাগ থেকে ডিপ্লোমা শেষ করেছেন। তিনি ২০১১ সালে রানার অটো মোবাইলস কোম্পানিতে চাকুরী শুরু করেন। বর্তমানে হেড অব সার্ভিস পদে চাকুরীরত ছিলেন। স্ত্রী কে নিয়ে রাজধানীর নিকুঞ্জতে বসবাস করছিল।
রানার অটো মোবাইল কোম্পানির ফরিদপুর এরিয়া ইনচার্জ আব্দুল মাজেদ জানান, রিমন কোম্পানির কাজে আরো দুই সহকর্মী মতিউর রহমান ও নুরুজ্জামান মোট তিনজন নেপালে যাচ্ছিল।
রিমনের চাচা মো. আফতার উদ্দিন বলেন, ওর বাবা মশিউর রহমান বঙ্গজ লি. চাকুরী করতো। এখন বৃদ্ধ ও অসুস্থ্য হয়ে যাওয়ায় কিছু করতে পারে না। ছোট ভাই মোখলেছুর রহমান রুপম এইচ এসসি পাশ করেছে। রিমনই পরিবারের ব্যয়ভার বহন করতো। প্রতিমাসে আমার কাছেই সংসার চালানোর টাকা পয়সা পাঠাতো। সময় পেলে বাড়িতে ছুটে আসতো। মা-বাবাকে খুবই যতœ করতো রিমন। এখন ওনাদের কে দেখবে? #
No comments:
Post a Comment