নিউজটুডেফরিদপুরঃ
ফরিদপুরের কারাগারে মো. রওশন খান (৫০) নামে হত্যা মামলার এক আসামী কারাবন্দী অবস্থায় হাসপাতালে মৃত্যুবরন করেছে। রবিবার সকাল সাড়ে সাতটার দিকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তিনি মৃত্যু বরণ করেন।
রওশন খাঁ সালথা উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের মৃত বাহাদুর খাঁর ছেলে। একটি হত্যা মামলার আসামি হিসেবে তাকে গ্রেপ্তার করে গত পহেলা এপ্রিল আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠায় পুলিশ। তিনি ফরিদপুর জেলা কারাগরের ১৫৪৪/১৮ নম্বর হাজতি ছিলেন।
জেলা কারাগার সুত্রে জানা যায়, গত শনিবার দুপুর একটার দিকে কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন রওশন। এর পরই তাকে প্রিজন সেলে স্থনান্তর করে চিকিৎসা দেওয়া হয়। ওই সেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রবিবার সকাল সাড়ে সাতটার দিকে মারা যান তিনি।
ফরিদপুর কারাগারে কর্মরত ব্রাদার্স মো. আশরাফুল ইকবাল জানান, হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা গেছেন রওশন।
ফরিদপুর জেলা কারাগারের সুপার আব্দুর রহিম জানান, ময়না তদন্ত শেষে বিকেলে রওশনের স্ত্রী লুৎফা বেগমের কাছে রওশনের মৃতদেহটি হস্থান্তর করা হয়।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের ১০ অক্টোবর তারিখে উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের জহুরণ নেছা (৭০) নামে এক বৃদ্ধা সংঘর্ষের সময় মারা যায়। এ ঘটনায় সালথা থানায় একটি মামলা রুজু করা হয়। এ মামলার ২নং আসামী ছিলেন রওশন খান। সালথা থানা পুলিশ এক মাস আগে তাকে আটক করে আদালতে পাঠায়। আদালত তাকে জেল-হাজতে প্রেরণ করে। #
ফরিদপুরের কারাগারে মো. রওশন খান (৫০) নামে হত্যা মামলার এক আসামী কারাবন্দী অবস্থায় হাসপাতালে মৃত্যুবরন করেছে। রবিবার সকাল সাড়ে সাতটার দিকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তিনি মৃত্যু বরণ করেন।
রওশন খাঁ সালথা উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের মৃত বাহাদুর খাঁর ছেলে। একটি হত্যা মামলার আসামি হিসেবে তাকে গ্রেপ্তার করে গত পহেলা এপ্রিল আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠায় পুলিশ। তিনি ফরিদপুর জেলা কারাগরের ১৫৪৪/১৮ নম্বর হাজতি ছিলেন।
জেলা কারাগার সুত্রে জানা যায়, গত শনিবার দুপুর একটার দিকে কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন রওশন। এর পরই তাকে প্রিজন সেলে স্থনান্তর করে চিকিৎসা দেওয়া হয়। ওই সেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রবিবার সকাল সাড়ে সাতটার দিকে মারা যান তিনি।
ফরিদপুর কারাগারে কর্মরত ব্রাদার্স মো. আশরাফুল ইকবাল জানান, হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা গেছেন রওশন।
ফরিদপুর জেলা কারাগারের সুপার আব্দুর রহিম জানান, ময়না তদন্ত শেষে বিকেলে রওশনের স্ত্রী লুৎফা বেগমের কাছে রওশনের মৃতদেহটি হস্থান্তর করা হয়।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের ১০ অক্টোবর তারিখে উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের জহুরণ নেছা (৭০) নামে এক বৃদ্ধা সংঘর্ষের সময় মারা যায়। এ ঘটনায় সালথা থানায় একটি মামলা রুজু করা হয়। এ মামলার ২নং আসামী ছিলেন রওশন খান। সালথা থানা পুলিশ এক মাস আগে তাকে আটক করে আদালতে পাঠায়। আদালত তাকে জেল-হাজতে প্রেরণ করে। #
No comments:
Post a Comment