নিউজটুডেফরিদপুরঃ
ফরিদপুরের সালথার আটঘর ইউনিয়নের কাকলাখোলা গ্রামে দু’দল গ্রামবাসির সংঘর্ষে কমপক্ষে ১০ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এসময় স্থানীয় কাকলাখোলা বাজারের কয়েকটি দোকানঘরসহ বেশ কিছু বাড়ীঘরে হামলা চালিয়ে ভাংচুর করেছে সংঘর্ষকারীরা । সালথা থানা পুলিশ উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন কাকলাখোলা গ্রামের নাছির মাতুব্বরের সাথে একই গ্রামের হাদিস মিয়ার সাথে এলাকায় আধিপাত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। এই বিরোধের জের ধরে শনিবার সকালে কাকলাখোলা গ্রামে দু’দলের সমর্থকরা দেশীয় অস্ত্র ঢাল, সড়কি, রানদা, বল্লম, সেনদা, ইটপাটকেল ইত্যাদি নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
প্রায় ঘন্টাব্যাপি এ সংঘর্ষে উভয় দলের কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছে। এসময় সংঘর্ষকারীরা হামলা চালিয়ে কয়েকটি দোকানঘরসহ বেশ কিছু বাড়ীঘর ভাংচুর করেছে। পুলিশ উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনেন। আহতদের মধ্যে দুজনকে ফরিদপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এব্যাপারে নাছির মাতুব্বর বলেন, আমার বাবা মহিউদ্দিন মাতুব্বর বাড়ীর পাশের মসজিদে নামাজ পড়তে গেলে হাদিস মিয়ার সমর্থক রত্তন মোল্লার সাথে কথা কাটাকাটি হয়।এক পর্যায় আমার বাবাকে রত্তন মোল্লাও তার ছেলেরা এসে একক ভাবে গাঁয়ে হাত দিয়ে অপমান করে। খবর পেয়ে আমরা এগিয়ে গেলে আমাদের সাথে সংঘর্ষ বাধে।
হাদিস মিয়া বলেন, রত্তন মোল্লার সাথে কথা কাটাকাটি হচ্ছে এমন সংবাদে আমার সমর্থকরা এগিয়ে গেলে উভয় দলের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।
সালথা থানার ওসি দেলোয়ার হোসেন খান বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে তাৎক্ষনিক ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনা হয়েছে। বর্তমানে এলাকা শান্ত রয়েছে। #
ফরিদপুরের সালথার আটঘর ইউনিয়নের কাকলাখোলা গ্রামে দু’দল গ্রামবাসির সংঘর্ষে কমপক্ষে ১০ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এসময় স্থানীয় কাকলাখোলা বাজারের কয়েকটি দোকানঘরসহ বেশ কিছু বাড়ীঘরে হামলা চালিয়ে ভাংচুর করেছে সংঘর্ষকারীরা । সালথা থানা পুলিশ উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন কাকলাখোলা গ্রামের নাছির মাতুব্বরের সাথে একই গ্রামের হাদিস মিয়ার সাথে এলাকায় আধিপাত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। এই বিরোধের জের ধরে শনিবার সকালে কাকলাখোলা গ্রামে দু’দলের সমর্থকরা দেশীয় অস্ত্র ঢাল, সড়কি, রানদা, বল্লম, সেনদা, ইটপাটকেল ইত্যাদি নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
প্রায় ঘন্টাব্যাপি এ সংঘর্ষে উভয় দলের কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছে। এসময় সংঘর্ষকারীরা হামলা চালিয়ে কয়েকটি দোকানঘরসহ বেশ কিছু বাড়ীঘর ভাংচুর করেছে। পুলিশ উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনেন। আহতদের মধ্যে দুজনকে ফরিদপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এব্যাপারে নাছির মাতুব্বর বলেন, আমার বাবা মহিউদ্দিন মাতুব্বর বাড়ীর পাশের মসজিদে নামাজ পড়তে গেলে হাদিস মিয়ার সমর্থক রত্তন মোল্লার সাথে কথা কাটাকাটি হয়।এক পর্যায় আমার বাবাকে রত্তন মোল্লাও তার ছেলেরা এসে একক ভাবে গাঁয়ে হাত দিয়ে অপমান করে। খবর পেয়ে আমরা এগিয়ে গেলে আমাদের সাথে সংঘর্ষ বাধে।
হাদিস মিয়া বলেন, রত্তন মোল্লার সাথে কথা কাটাকাটি হচ্ছে এমন সংবাদে আমার সমর্থকরা এগিয়ে গেলে উভয় দলের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।
সালথা থানার ওসি দেলোয়ার হোসেন খান বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে তাৎক্ষনিক ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনা হয়েছে। বর্তমানে এলাকা শান্ত রয়েছে। #
No comments:
Post a Comment