সালথা প্রতিনিধি, নিউজ টুডে ফরিদপুরঃ
ফরিদপুরের সালথায় পুর্ব শত্রুতার জের ধরে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে এক রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার যদুনন্দী ইউনিয়নের খাড়দিয়া গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষ-চলাকালে অন্তত ১০টি বাড়িতে ব্যাপক ভাংচুর ও লুটপাট করা হয়। খবর পেয়ে সালথা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে গত বুধবার রাতে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আলমগীর মিয়ার সমর্থক জিলু মোল্যার সাথে উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য টুকু ঠাকুরের সমর্থক মোসা কারিকরের কথাকাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার সুত্র-ধরে বৃহস্পতিবার সকালে উভয় গ্রুপের কয়েক’শ সমর্থক দেশীয় অস্ত্র ঢাল, কাতরা, শরকি, ভেলা, টেটা ও লাঠিসোটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পরে। এসময় আলমগীর মিয়ার বাড়িসহ উভয় গ্রুপের ৭টি পরিবারের অন্তত ১০টি বসত-ঘরে ব্যাপক ভাংচুর ও লুটপাট করা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রায় ২ ঘন্টাব্যাপী এই সংঘর্ষে লুৎফর মিয়া, হারুন মুন্সী, জিহাদ মোল্যা, আমিনুর মিয়া, রিপন মোল্যা, আকমাল মোল্যা, কুনু মিয়া, শফিক, টিপু, শিপন, ইবাদত, ইরোন, নুরু মোল্যা, সবুজ, শফিকুর রহমান, লুৎফর শেখ ও মোয়াজ্জেম হোসেন মিয়াসহ উভয় গ্রুপের অন্তত ৩০ জন আহত হয়। আহতদের ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আলমগীর মিয়া বলেন, একাত্তরের রাজাকার ও ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামী আবুল কালাম আজাদ ওরফে বাচ্চু রাজাকারের মামাতো ভাই টুলু মিয়ার সহযোগিতায় টুকু ঠাকুরের সমর্থকরা আমার বাড়িতে অতর্কিতভাবে হামলা চালালে এই সংঘর্ষ বাধে। তবে আলমগীর মিয়ার সব অভিযোগ অস্বীকার করে উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য টুকু ঠাকুর বলেন, গত ১৫ দিন আগে আমার ছেলে দিনু ঠাকুরকে মারধর করে আলমগীরের সমর্থকরা। এনিয়ে গত কয়েক দিন ধরে এলাকায় উত্তেজনা ছিলো। গতকাল ফের আমার সমর্থকদের উপর হামলা চালালে সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়।
সালথা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ডি এম বেলায়েত হোসেন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে। বর্তমান পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রনে রয়েছে এবং ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
##
নিউজ টুডে ফরিদপুর,৪ জুন, ২০১৫।
ফরিদপুরের সালথায় পুর্ব শত্রুতার জের ধরে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে এক রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার যদুনন্দী ইউনিয়নের খাড়দিয়া গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষ-চলাকালে অন্তত ১০টি বাড়িতে ব্যাপক ভাংচুর ও লুটপাট করা হয়। খবর পেয়ে সালথা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে গত বুধবার রাতে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আলমগীর মিয়ার সমর্থক জিলু মোল্যার সাথে উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য টুকু ঠাকুরের সমর্থক মোসা কারিকরের কথাকাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার সুত্র-ধরে বৃহস্পতিবার সকালে উভয় গ্রুপের কয়েক’শ সমর্থক দেশীয় অস্ত্র ঢাল, কাতরা, শরকি, ভেলা, টেটা ও লাঠিসোটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পরে। এসময় আলমগীর মিয়ার বাড়িসহ উভয় গ্রুপের ৭টি পরিবারের অন্তত ১০টি বসত-ঘরে ব্যাপক ভাংচুর ও লুটপাট করা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রায় ২ ঘন্টাব্যাপী এই সংঘর্ষে লুৎফর মিয়া, হারুন মুন্সী, জিহাদ মোল্যা, আমিনুর মিয়া, রিপন মোল্যা, আকমাল মোল্যা, কুনু মিয়া, শফিক, টিপু, শিপন, ইবাদত, ইরোন, নুরু মোল্যা, সবুজ, শফিকুর রহমান, লুৎফর শেখ ও মোয়াজ্জেম হোসেন মিয়াসহ উভয় গ্রুপের অন্তত ৩০ জন আহত হয়। আহতদের ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আলমগীর মিয়া বলেন, একাত্তরের রাজাকার ও ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামী আবুল কালাম আজাদ ওরফে বাচ্চু রাজাকারের মামাতো ভাই টুলু মিয়ার সহযোগিতায় টুকু ঠাকুরের সমর্থকরা আমার বাড়িতে অতর্কিতভাবে হামলা চালালে এই সংঘর্ষ বাধে। তবে আলমগীর মিয়ার সব অভিযোগ অস্বীকার করে উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য টুকু ঠাকুর বলেন, গত ১৫ দিন আগে আমার ছেলে দিনু ঠাকুরকে মারধর করে আলমগীরের সমর্থকরা। এনিয়ে গত কয়েক দিন ধরে এলাকায় উত্তেজনা ছিলো। গতকাল ফের আমার সমর্থকদের উপর হামলা চালালে সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়।
সালথা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ডি এম বেলায়েত হোসেন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে। বর্তমান পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রনে রয়েছে এবং ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
##
নিউজ টুডে ফরিদপুর,৪ জুন, ২০১৫।
No comments:
Post a Comment