নিউজ টুডে ফরিদপুর, ৩০ জুলাই।
ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে ২০০৫ সালের লিপি বেগম হত্যা মামলায় স্বামীসহ ২ জনের ফাসি ও ৪ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ডাদেশ দিয়েছে ফরিদপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত। একজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমানিত না হওয়ায় তাকে খালাস দিয়েছে আদালত। বৃহস্পতিবার দুপুরে ফরিদপুর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত দুই এর বিচারক শেখ মো. নাজমুল আলম এই আদেশ দেন।
আদালত সূত্র জানিয়েছে, ২০০৫ সালের ১৫ জুলাই জেলার বোয়ালমারী উপজেলার আরুয়াকান্দি গ্রামে যৌতুকের দাবীতে লিপি বেগমকে নির্যাতন করে হত্যা করে স্বামী ও শশুড় বাড়ির লোকজন। ওই দিনই বোয়ালমারী থানায় লিপি বেগমের বাবা আকমল মৃধা বাদী হয়ে ৭ জনকে আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। আসামী করা হয় স্বামী মোকাদ্দেস মৃধা, তার ভাই কবির মৃধা, জাকির মৃধা, সিরাজ মৃধা, আখির মৃধা, জালাল মৃধা ও বুলু বেগমকে।
মামলার দীর্ঘ শুনানী ও যুক্তিতর্ক উপস্থান শেষে এর মধ্যে স্বামী মোকদ্দেস মৃধা ও কবির মৃধাকে ফাসির আদেশ ও বুলু বেগমকে বেকসুর খালাস এবং বাকী ৪ জনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।
রায় ঘোষনার সময় ফাসির দন্ড পাওয়া কবির মৃধা ব্যাতীত মামলার সকল আসামীরা কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিল। #
ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে ২০০৫ সালের লিপি বেগম হত্যা মামলায় স্বামীসহ ২ জনের ফাসি ও ৪ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ডাদেশ দিয়েছে ফরিদপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত। একজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমানিত না হওয়ায় তাকে খালাস দিয়েছে আদালত। বৃহস্পতিবার দুপুরে ফরিদপুর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত দুই এর বিচারক শেখ মো. নাজমুল আলম এই আদেশ দেন।
আদালত সূত্র জানিয়েছে, ২০০৫ সালের ১৫ জুলাই জেলার বোয়ালমারী উপজেলার আরুয়াকান্দি গ্রামে যৌতুকের দাবীতে লিপি বেগমকে নির্যাতন করে হত্যা করে স্বামী ও শশুড় বাড়ির লোকজন। ওই দিনই বোয়ালমারী থানায় লিপি বেগমের বাবা আকমল মৃধা বাদী হয়ে ৭ জনকে আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। আসামী করা হয় স্বামী মোকাদ্দেস মৃধা, তার ভাই কবির মৃধা, জাকির মৃধা, সিরাজ মৃধা, আখির মৃধা, জালাল মৃধা ও বুলু বেগমকে।
মামলার দীর্ঘ শুনানী ও যুক্তিতর্ক উপস্থান শেষে এর মধ্যে স্বামী মোকদ্দেস মৃধা ও কবির মৃধাকে ফাসির আদেশ ও বুলু বেগমকে বেকসুর খালাস এবং বাকী ৪ জনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।
রায় ঘোষনার সময় ফাসির দন্ড পাওয়া কবির মৃধা ব্যাতীত মামলার সকল আসামীরা কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিল। #
No comments:
Post a Comment